মনের শক্তিগুলির সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে শ্বাস-প্রশ্বাসের। নানা সময় একথা বলেছেন বিবেকানন্দ।
ব্যক্তিগত এই ঠাকুরদালান, একদিন হয়ে উঠুক সর্বজনীন।
কীট-পতঙ্গের ভাষা বুঝতে পারা আশ্চর্য এক মন্ত্রকে ঘিরে এবারের জাতকের কাহিনি।
দেবতা ও অসুরের গল্প। ছান্দগ্য উপনিষদের এই গল্প স্বামী বিবেকানন্দ সরল ভাষায় লিখেছিলেন ‘রাজযোগ’-এ।
বোধিসত্ত্বর ভাগনে সেনককে দিয়ে এই পরিস্থিতিতে যা করানো হল, তা ওই নজর ঘুরিয়ে দেওয়ার চিরচেনা কেরামতি।
সন্নিকটে দুর্গাপুজো। ‘মা’ বলে আন্তরিক ডাকলে মাতৃরূপিণী ঈশ্বরী-দুর্গা সন্তানের প্রার্থনায় বিগলিত হয়ে সহজেই সাড়া দেন।
পৃথিবীতে এমন কোনও ভূখণ্ড নেই, যেখানে মৃত্যু স্পর্শ করেনি।
বৈরাগ্য যেদিন জেগে উঠবে, সেদিন কামনা-বাসনার চিত্রপট ফেলে এক লহমায় আমরা বেরিয়ে পড়ব আসল রূপের সন্ধানে।
পুজো বাকিদের জন্য ছুটির ঘণ্টা হলেও, আমরা, যারা ঠাকুরদালানের, তাদের জন্য এ এক অ্যালার্ম-তটস্থ সময়!
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved