Robbar

ফেয়ার প্লে

মুম্বইয়ের জাতীয় স্তরে দাদাগিরি কমলেও, নিজেদের দলে কি তা কমেছে?

কেন তুলে নেওয়া হয়েছিল তিলক বর্মাকে? তিনি কি নিজেই রিটায়ার্ড আউট হয়েছেন? অথবা এর নেপথ্যে কি রয়েছে কোনও ‘শকুনির ষড়যন্ত্র’ বা ‘দাদাগিরি’? প্রশ্নগুলো সহজ, কিন্তু উত্তর! দুরূহ, ঠিক কোনও কষ্টকল্পিত বিষম বস্তুর মতো।

→

সঙ্গে থাকো, সঙ্গে থাকো, সারাক্ষণ সঙ্গে সঙ্গে থাকো

আমাদের স্মৃতিকথায় বন্ধুত্বের ছোট ছোট ঘুপচি ঘর। মনের সুতোয় টান না পড়লে তার দরজা খোলে না। খুললে দেখা যাবে সেই ধুলোমাখা ঘরে বিছিয়ে আছে কত শিশিরভেজা ঘাস, ভাঙা ব্যাট, আমসি-আচার, কাদামাখা ফুটবল, লড়ঝড়ে সাইকেল। আর উপসংহারহীন কিছু অসমাপ্ত গল্প।

→

ভাঙা পেনসিলেও রূপকথা লেখা যায়, দেখিয়ে দিলেন বিরাট-রোহিত

কোহলি যদি অর্জুনের তীরের গতিতে ছুটে বেড়ান, তাহলে রোহিতের অস্ত্র যেন ভীমের গদা! দু’জনে একে-অপরের পরিপূরক। রোজ মার খেতে খেতে ক্লান্ত দেশবাসীকে জীবনযুদ্ধের মন্ত্র শেখান।

→

হিংসার পৃথিবী জয়ের বীজমন্ত্র জানে এই ‘টিম ইন্ডিয়া’

বৈপরীত্যে ভরা এই দুনিয়ায় পথ হারাবার সমস্ত প্রবন্ধন থাকলেও একসূত্রে বেঁধে বেঁধে থাকার ফলে এবং যে যার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করার কারণেই দীর্ঘস্থায়ী সাফল্যের মুখ দেখতে শুরু করেছে ভারতীয় দল।

→

সুনীল গাভাসকরের নাচ আনন্দনৃত্য নয়, বরং বিরোধহীন নতুন ভারতের সামনে পুরনো ভারতের প্রত্যাবর্তন

সুনীল যেন নেচে বুঝিয়ে দিলেন, তিনি দেশকে, দেশের ক্রিকেটকে ততটাই ভালোবাসেন, যতটা পন্থ-কোহলি-শর্মা।

→

ক্রিকেটীয় সম্ভাবনায় বিশ্বাসী এক অতিমানবের বিদায়

বিদায় স্মিভ স্মিথ। আপনি চ্যাম্পিয়ন থেকে গেলেন আত্মবিশ্বাসে। লেগস্পিনার হিসেবে ক্রিকেটীয় দুনিয়ায় এসে বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটারদের তালিকায় আপনার নাম থেকে গেল। একজন লেগস্পিনার থেকে অসামান্য এক ব্যাটার হয়ে ওঠাও একটা অপূর্ব লেগস্পিনর সঙ্গে তুলনীয়, যা আপনি জীবনের সঙ্গে করলেন।

→

ঘরোয়া ক্রিকেটকে গুরুত্ব না দিলে রোহিতদের দুর্দশা ঘুচবে না

আমাদের দেশে ঘরোয়া ক্রিকেট, বিশেষ করে রনজি মরশুম, সেই চেনা ক্ষেত্র যেখানে পারফরম্যান্স করে জাতীয় দলে সুযোগ পায় ক্রিকেটাররা। অথচ বেশ কয়েক বছর ধরেই ঘরোয়া ক্রিকেটের পারফরম্যান্স উপেক্ষিত।

→

কে কত ইংরেজি বলতে পারে, ক্রিকেটের তাতে কী যায় আসে?

’৮৩-র বিশ্বকাপে কপিল দেবের যে ১৭৫ রানের অতিমানবিক ইনিংস, সে ইনিংসের মাতৃভাষা একটিই। ক্রিকেটীয়। রবীন্দ্র জাডেজা সেই ভাষাটিকে অতি যত্নেই ধারণ করেছেন। মাতৃভাষার মতোই।

→

আত্ম-অনুসন্ধানী এক ক্রিকেট-উস্তাদ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে সদ্য অবসর নিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। তাঁকে নিয়ে বিশেষ নিবন্ধ।

→

আনন্দের দেখানো পথেই গুকেশের বিশ্বজয়

আনন্দের জন্মদিন ছিল ১১ ডিসেম্বর। আর, তার পরের দিনই গুকেশ খেতাব জিতলেন। আনন্দ তাঁর জন্মদিনের উপহারের কথা মনে করিয়ে দিয়েছিলেন কি না জানা নেই, তবে গুকেশ তাঁর আদর্শ দাবাড়ুকে এবং ভারতকে শ্রেষ্ঠ উপহার দিলেন ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪।

→