তখন পাড়ার বেকার যুবকরাই সপ্তাহে একদিন করে লাইব্রেরি খোলার দায়িত্ব নিতেন। মফস্সলে একটি-দু’টি সরকারি লাইব্রেরির পাশাপাশি এমন ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি স্থানীয় অনেক বেসরকারি লাইব্রেরি ছিল। খুব বৈচিত্র না থাকলেও, বইমেলার নতুন বই না-থাকলেও, সেইসব লাইব্রেরি পাঠক তৈরিতে কোনও কার্পণ্য করেনি।
প্রতি সংস্করণে কত কপি বই ছাপা হয়, আমরা জানি না।
বইমেলা থেকে বাবার প্রথম কিনে দেওয়া বই উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর ‘টুনটুনির বই’। এমন ভালো-মন্দের নানা স্মৃতি বইমেলাকে ঘিরে, তাই নিয়ে লিখছেন সুমেধা চট্টোপাধ্যায়।
মেলার শেষ দু’দিন বা তিনদিন বেশিররকম ছাড়ে বই দেওয়া হত। নাম ছিল ‘বইবাজার’। ৮০% পর্যন্ত ছাড়ে বই পাওয়া যেত।
কোরাস গানের সঙ্গে রুমাল উড়িয়ে হাততালি-সহ নাচতে দেখেছি কৃত্তিবাসের লেখকদের। তাঁদের মধ্যে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ও থাকতেন।
১৯৯৭ সালে বইমেলা উদ্বোধন করতে এসে প্রখ্যাত ফরাসি দার্শনিক জাঁক দেরিদা নাম দিয়েছিলেন, ‘বুক সিটি’।
সুবিমল মিশ্র বড় বড় সাদা চুল নিয়ে, একটা সাদা কাগজ হাতে আমার পিছনে ছুটছে। আবেদন, একটা মুখাবয়ব এঁকে দিতে হবে।
প্রায় লক্ষাধিক বই আগুনের গ্রাসে পুড়ে শেষ। তার সঙ্গে শেষ ‘এ মুখার্জী’র স্টলে রাখা 'ঝরা সময়ের গান'-এর বুকলেট এবং ক্যাসেট।
পার্ক স্ট্রিটের কলকাতা বইমেলায় প্রথমবার থিম হয়েছিল ১৯৯১ সালে অসম রাজ্যটি, ১৯৯৪ -এ প্রথম থিমকান্ট্রি হয় আফ্রিকার জিম্বাবোয়ে।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এলেই সারা বইমেলা সুনীলদার হয়ে যায়– দেখেছি কতবার!
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved