Robbar

Book fair

পুস্তকপ্রেমী বইক্রেতার সংখ্যা ঊর্ধ্বমুখী, তবে লাইব্রেরিগুলির কেন বেহাল দশা?

তখন পাড়ার বেকার যুবকরাই সপ্তাহে একদিন করে লাইব্রেরি খোলার দায়িত্ব নিতেন। মফস্‌সলে একটি-দু’টি সরকারি লাইব্রেরির পাশাপাশি এমন ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি স্থানীয় অনেক বেসরকারি লাইব্রেরি ছিল। খুব বৈচিত্র না থাকলেও, বইমেলার নতুন বই না-থাকলেও, সেইসব লাইব্রেরি পাঠক তৈরিতে কোনও কার্পণ্য করেনি।

→

বইমেলায় ওই দাউ দাউ আগুন বেশ কয়েক রাত আমাকে ঘুমোতে দেয়নি

বইমেলা থেকে বাবার প্রথম কিনে দেওয়া বই উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর ‘টুনটুনির বই’। এমন ভালো-মন্দের নানা স্মৃতি বইমেলাকে ঘিরে, তাই নিয়ে লিখছেন সুমেধা চট্টোপাধ্যায়।

→

রবি ঘোষের চোখের সামনেই তাঁর প্রথম বইয়ের পুরো লট পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছিল বইমেলায়

মেলার শেষ দু’দিন বা তিনদিন বেশিররকম ছাড়ে বই দেওয়া হত। নাম ছিল ‘বইবাজার’। ৮০% পর্যন্ত ছাড়ে বই পাওয়া যেত।

→

দুপুরের বইমেলায় ‘আজ জ্যোৎস্না রাতে’ শুনে আকাশের দিকে তাকালেন সত্যজিৎ রায়

কোরাস গানের সঙ্গে রুমাল উড়িয়ে হাততালি-সহ নাচতে দেখেছি কৃত্তিবাসের লেখকদের। তাঁদের মধ্যে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ও থাকতেন।

→

অর্থমন্ত্রী অশোক মিত্র-কে লিটল ম্যাগাজিনের দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

১৯৯৭ সালে বইমেলা উদ্বোধন করতে এসে প্রখ্যাত ফরাসি দার্শনিক জাঁক দেরিদা নাম দিয়েছিলেন, ‘বুক সিটি’।

→

এই বইমেলায় সন্দীপন চট্টোপাধ্যায় গলায় মিনিবুক ঝুলিয়ে ফেরি করতেন

সুবিমল মিশ্র বড় বড় সাদা চুল নিয়ে, একটা সাদা কাগজ হাতে আমার পিছনে ছুটছে। আবেদন, একটা মুখাবয়ব এঁকে দিতে হবে।

→

স্টলের ভেতরে মহীনের ক্যাসেট বিক্রি হচ্ছে আর স্টলের বাইরে ময়দানের মাটিতে গোল হয়ে বসে চলছে গান

প্রায় লক্ষাধিক বই আগুনের গ্রাসে পুড়ে শেষ। তার সঙ্গে শেষ ‘এ মুখার্জী’র স্টলে রাখা 'ঝরা সময়ের গান'-এর বুকলেট এবং ক্যাসেট।

→

জোড়হস্তে কফি হাউসের টেবিলে টেবিলে বইমেলায় যাওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন গিল্ডকর্তারা

পার্ক স্ট্রিটের কলকাতা বইমেলায় প্রথমবার থিম হয়েছিল ১৯৯১ সালে অসম রাজ‍্যটি, ১৯৯৪ -এ প্রথম থিমকান্ট্রি হয় আফ্রিকার জিম্বাবোয়ে।

→

সদ্য বৃষ্টিভেজা বইমেলায় বিকেলে সুচিত্রা-ঝলক পরম প্রাপ্তি

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এলেই সারা বইমেলা সুনীলদার হয়ে যায়– দেখেছি কতবার!

→