Robbar

Buddhadeb basu

হাতে লেখা বা ছাপা ‘প্রগতি’র ঠিকানাই ছিল বুদ্ধদেব বসুর পুরানা পল্টনের বাড়ি

বুদ্ধদেব বসু ঢাকা থেকে কলকাতা চলে যাওয়ার পরপর বাড়িটির মালিকানা পরিবর্তন হয়। বাড়িটি কিনে নেন কবি ও বিভাব পত্রিকার কর্ণধার সমরেন্দ্র সেনগুপ্তের পিতা বগলাপ্রসন্ন সেনগুপ্ত।

→

সাতবার প্রুফ দেখার পর বুদ্ধদেব বসু রাজি হয়েছিলেন বই ছাপানোয়!

বুদ্ধদেব বসু-র বইটা করতে যা যা প্রয়োজন সবটা করতে রাজি ছিলাম। তাই অর্ডার গেল ফাউন্ড্রিতে, নতুন হরফ তৈরি হয়ে এল।

→

সত্তরের উথাল-পাথাল রাজনৈতিক আবহাওয়ায় আমি প্রকাশনার স্বপ্ন দেখছিলাম

শুরুতে কিন্তু দে’জ-এর অতি পরিচিত লোগোটিও তৈরি হয়নি। তখনকার বইয়ের স্পাইনে অন্তত তিন রকমের লেটারিংয়ে “দে’জ” কথাটা লেখা হয়েছিল।

→

একটি দুর্গ ও অনেক দিনের পুরনো নির্জন এক টেবিল

হে লেখক, তোমার নিজস্ব মায়াবী টেবিলে বসে, তুমিও যেন একদিন লিখতে পারো, এক অপার সমুদ্র।

→

সমর সেনের মহুয়ার দেশ থেকে সোভিয়েত দেশে যাত্রা

সমর সেন নিজে মাত্র বছর পাঁচেকের মেয়াদে, এত অল্প সময়ের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ের অন্তত গোটা বিশেক বই অনুবাদ করেছেন, আবার ওই পরিমাণ বইয়ের অন্যদের করা অনুবাদের রচনাশৈলীর সম্পাদনাও করেছেন।

→

কবিতাভবন, ২০২ রাসবিহারী অ্যাভেনিউ

২১ মার্চ, বিশ্ব কবিতা দিবস। সেই উপলক্ষে, রইল বুদ্ধদেব বসুর বাড়ি ‘কবিতাভবন’ নিয়ে লেখা।

→

এই পৃথিবী শুধুমাত্র সাহিত্যের জন্যই বেঁচে আছে, একথা শেষ মনে করিয়েছিলেন বুদ্ধদেব বসু

এরকম নির্মল রোম্যান্টিক যে ছয়ের দশকে থাকতে পারেন, এ আমরা ভাবতেও পারিনি। ৩০ নভেম্বর বুদ্ধদেব বসুর জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ লেখা।

→