E-Robbar
আমার অভিনয়ের মধ্যে দিয়ে ওই অবজেক্টগুলো যেন অভিনীত চরিত্রকে ছুঁয়ে যাচ্ছে, খুঁটে খুঁটে দেখছে আমার ভিতরের পারা-না পারা, আনন্দ-যন্ত্রণাকে।
দেবশঙ্কর হালদার ও
মৃত্যুর পরেও জীবন আছে, জেগে ওঠা আছে– একজন অভিনেতা তার অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তা বিশ্বাস করাতে চায়।
অভিনয়ের বয়স, সমকাল সব মিলে মিশে এমন একটা অনুভূতি অভিনেতার মধ্যে তৈরি করে, যে অনুভূতি অভিনয়কে নতুন মাত্রা দেয়। বলা ভালো, অভিনয়ে নতুন রঙ যোগ করে।
শব্দগুলো ফিরে ফিরে এসে যেন বিচারসভা বসায় মনের মধ্যে। কখনও কখনও আমাকে একান্তে দোষীর কাঠগড়ায় দাঁড় করায়, আমায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়।
কখনও কখনও সুর কাটে, কখনও কখনও তালে, সুরে, নির্দিষ্ট ছন্দে এ গাড়ি চলতে পারে না, এলোমেলো হয়। কিন্তু তারপরে একটু থামে, একটু জিরোয়, একটু ভাবে।
অভিনয়ে কোনও মায়ার বন্দোবস্ত নেই। যা অন্য শিল্পমাধ্যমে থাকে।