ভীমসেনের মাথা গেল ঘুরে। সে বোধিসত্ত্বকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করতে লাগল। বলল, তোমাকে আর আমার কী দরকার?
নবীন রাজা বলেন, পশুহত্যা নিবারণ করতে গিয়ে আমি আমার প্রাণপ্রিয় প্রজার হত্যাকে আইনসিদ্ধ করব, এ কেমন করে হয়?
কিন্তু রত্ন খেয়ে তো পেট ভরে না। একজন বললে, তুমি কিছু খাবার সংগ্রহ করে আনো। আমি পেটিকা পাহারা দিই।
কীট-পতঙ্গের ভাষা বুঝতে পারা আশ্চর্য এক মন্ত্রকে ঘিরে এবারের জাতকের কাহিনি।
বোধিসত্ত্বর ভাগনে সেনককে দিয়ে এই পরিস্থিতিতে যা করানো হল, তা ওই নজর ঘুরিয়ে দেওয়ার চিরচেনা কেরামতি।
পৃথিবীতে এমন কোনও ভূখণ্ড নেই, যেখানে মৃত্যু স্পর্শ করেনি।
আজকের গল্পে যেমন আগাম বলে দেওয়া আছে, সেই জন্মে চিত্রকূটে পর্বতের ৯,০০০ সুবর্ণ হাঁসের দলপতি ছিলেন বোধিসত্ত্ব; কিন্তু মন বলে, কেন বাপু, সেনাপতি সুমুখ কম যান কীসে?
সৌহার্দ্যপূর্ণ সহাবস্থানের মাঝে সামান্য মতান্তর কী করতে পারে!
সুযোগ বা সৌভাগ্যকেও সংযত মনে গ্রহণ করতে হয়। লিখছেন দেবাঞ্জন সেনগুপ্ত
সাহস। চোখে চোখ রাখার। দিন বদলাবেই। গল্প শোনাচ্ছেন দেবাঞ্জন সেনগুপ্ত।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved