Robbar

Jataka tales

প্রাণীহত্যার মতো নির্মম আয়োজনে দেবতার সন্তুষ্টি হয় কী করে!

নবীন রাজা বলেন, পশুহত্যা নিবারণ করতে গিয়ে আমি আমার প্রাণপ্রিয় প্রজার হত্যাকে আইনসিদ্ধ করব, এ কেমন করে হয়?

→

এক হাজার দস্যুর লাশ আর রত্ন পেটিকা

কিন্তু রত্ন খেয়ে তো পেট ভরে না। একজন বললে, তুমি কিছু খাবার সংগ্রহ করে আনো। আমি পেটিকা পাহারা দিই।

→

নিকটজনের অন্যায্য আবদারে রাজধর্মে বিচ্যুত হওয়া যায় না

কীট-পতঙ্গের ভাষা বুঝতে পারা আশ্চর্য এক মন্ত্রকে ঘিরে এবারের জাতকের কাহিনি।

→

লকলকে লোভের আগুনে সদুপদেশ খাক হয়ে যায়

বোধিসত্ত্বর ভাগনে সেনককে দিয়ে এই পরিস্থিতিতে যা করানো হল, তা ওই নজর ঘুরিয়ে দেওয়ার চিরচেনা কেরামতি।

→

যেখানে মৃত্যু প্রবেশ করতে পারে না, শুধু জীবনের জয়গান

পৃথিবীতে এমন কোনও ভূখণ্ড নেই, যেখানে মৃত্যু স্পর্শ করেনি।

→

অভয় সরোবর সত্ত্বেও কেন ব্যাধ ফাঁদ পেতেছিল সুবর্ণহংসের জন্য?

আজকের গল্পে যেমন আগাম বলে দেওয়া আছে, সেই জন্মে চিত্রকূটে পর্বতের ৯,০০০ সুবর্ণ হাঁসের দলপতি ছিলেন বোধিসত্ত্ব; কিন্তু মন বলে, কেন বাপু, সেনাপতি সুমুখ কম যান কীসে?

→

পলাশ গাছ ছায়া দিত কালো সিংহকে, তবু তারা শত্রু হয়ে গেল

সৌহার্দ্যপূর্ণ সহাবস্থানের মাঝে সামান্য মতান্তর কী করতে পারে!

→

দৃষ্টি ক্ষীণ হলেও, অন্তর্দৃষ্টি প্রবলভাবে সজাগ

সুযোগ বা সৌভাগ্যকেও সংযত মনে গ্রহণ করতে হয়। লিখছেন দেবাঞ্জন সেনগুপ্ত

→

শূকরের তাকানোয় বাঘের বুক দুরুদুরু!

সাহস। চোখে চোখ রাখার। দিন বদলাবেই। গল্প শোনাচ্ছেন দেবাঞ্জন সেনগুপ্ত।

→

আরও আরও জয়ের তৃষ্ণা যেভাবে গ্রাস করে অস্তিত্বকে

এ কঠিন অসুখ আপনারও হতে পারে। আরও জয়ের তৃষ্ণা, আরও ক্ষমতালোভ। জাতকের গল্পে মিলবে উপশম। শোনাচ্ছেন দেবাঞ্জন সেনগুপ্ত

→