Robbar

Marilyn Monroe

তিল থেকে তাল

গোপন অঙ্গে তিল মানে আবার রোমান্টিক চ্যালেঞ্জ! এটি কার কার রয়েছে, এখানে বলা মুশকিল কিন্তু যার যারই রয়েছে তারা বিবেককে (অগ্নিহোত্রী নয়) প্রশ্ন করে দেখতে পারেন!

→

মনরো মনোরম নয়

মেরিলিন মনরোর জীবন নিয়ে কম চর্চা হয়নি হলিউড, হলিউড ছাড়িয়ে দিকে দিকে। কেউ তাঁকে ‘ডাম্ব ব্লন্ড’ বলবে, তো কেউ বলবে যৌনতার প্রতিরূপ। ব্যক্তিগত জীবন কাঁটাছেড়া করার এই লক্ষণ আজও সমানতালে চলছে। বিদিশা চট্টোপাধ্যায় বাংলা ইন্ডাস্ট্রিতে কথা বলে জানলেন গসিপ কালচার আজও কেমনভাবে জিইয়ে আছে।

→

এই আমি নরমা জিন, এই আমার মুখোশ, এই আমি মেরিলিন মনরো

১৯৫০ সালে খুবই কম পারিশ্রমিকের বিনিময়ে তাঁর ‘কন্ট্রাক্ট’ হয় ‘টোয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স’-এর সঙ্গে; তাঁর জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকলে ১৯৫১ সালে তৎকালীন সংবাদমাধ্যম তাঁকে ‘মিস চিজকেক’ আখ্যা দেন। ‘চিজকেক’ মানে (অতি) ‘মিষ্টি’ মেয়ে নয়, এটি একটি মার্কিন স্ল্যাং; যার অর্থ– স্বল্প পোশাক পরা মহিলা, সস্তা ও লোভনীয় বস্তু।

→

অভিনেত্রী হিসেবে, ‘গসিপ’-কে অবজ্ঞা করতে শিখিয়েছেন মেরিলিন মনরো

মেরিলিন মনরো নামটা শুনলে এখনও মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকার ইচ্ছে হয়। ফুৎকারে উড়িয়ে দেওয়া যায় সব উড়ো কথা। মনরো নিজেও হয়তো পুরোটা পারেননি। একটা জিতে যাওয়া লড়াইয়ের শেষপ্রান্তে এসে ময়দান ত্যাগ করেছেন। কিন্তু তবুও মনরো আমাদের শক্তি দেন, উঠে দাঁড়ানোর ভরসা দেন।

→

সেই অনন্ত সুন্দর, সময় যাকে খায়

কেন এতগুলো স্বপ্নের নায়িকা বেশ ধীরেসুস্থে হাসিমুখে বুড়িয়ে যাবেন না? আমার মতো একটি বিসমকামী পুরুষের হয়ে ওঠা মনকে এঁরাই জানিয়ে গেলেন যে আকর্ষণীয় নারীর প্রতিকৃতিটা কেমন, এবং সেই ছবির উল্টোদিকে থাকে কীরকম বিভীষিকা!

→