অ্যালেন গিন্সবার্গ যখন কলকাতায় আসেন ছয়ের দশকে, তখন আমার সঙ্গে তাঁর আলাপ হয়। বাবার থেকে দীক্ষাও নেন তিনি।
তোমার মনে রাগ নেই? তোমার অপমানিত লাগছে না? জ্যোতিরিন্দ্রকে জিজ্ঞেস করে কাদম্বরী।
‘ছবিঠাকুর’ কি জ্যোতিদাদার কথায় ভরসা রাখতে পেরেছিলেন?
আমাদের ক্ষুদ্র প্রয়োজনের সীমায় সমগ্র জগতকে আমরা নিছক ব্যবহারের সামগ্রী করে তুলি।
অভিনেত্রী এস্থারকে দেখতে প্রায় প্রতিদিন থিয়েটারে যান জোড়াসাঁকোর প্রিন্স।
জনতার আদালতে ছবিঠাকুর অভিনন্দিত হলেন, না কি নিন্দিত হলেন? তাঁর কপালে সাধুবাদ জুটল না প্রবল তিরস্কার?
বিশ্বের যে রূপ আমাদের সামনে প্রকাশিত, সেই রূপের মধ্যে অরূপকে উপলব্ধি করার জন্য যে ভাষার প্রয়োজন, তা হল আনন্দ।
বুদ্ধদেব বসু অভিযোগ করেছিলেন, রবীন্দ্রনাথ তেমন করে কলকাতাকে কোনওদিনই ভালোবাসতে পারেননি।
চুপ করো। নির্লজ্জের মতো কথা বোলো না। আমার লজ্জা করছে। বলছে সেই নারী।
‘হেঁয়ালি খাতা’র পাতায় পাতায় ছড়ানো আছে অজস্র সংকেত, সংখ্যা আর চিত্রমালা।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved