প্যারিসের প্রদর্শনীতে শুভ্র পোশাকে রবীন্দ্রনাথ প্রবেশ করতেই দর্শকের মুখ থেকে একটা শব্দ যেন অজান্তে বেরিয়ে এসেছিল– ‘প্রোফেট’।
দান আর ব্যয়ের পার্থক্যের কথা মনে করেছেন রবীন্দ্রনাথ।
নোবেল পুরস্কারের অর্থমূল্য রবীন্দ্রনাথ মূলধন হিসেবে জমা রেখেছিলেন গ্রামীণ সমবায় ব্যাঙ্কে, তাঁর পল্লিপ্রজারা সেই সুদের টাকার সুবিধে পেতেন।
জ্ঞানদা বুঝতে পারে না জ্যোতি কী বলতে চাইছে। মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে থাকে। তারপর চোখ তুলে বলে ‘মধ্যবর্তিনী’। কী সুন্দর একটি শব্দ।
ময়ূরাক্ষীর ধারে বা পদ্মার তীরে স্টুডিও তৈরি করার ইচ্ছে ছিল তাঁর। ইচ্ছে ছিল ঘরের পূবদিকে একটুখানি বারান্দার।
আমাদের নবীন চিত্ত সকলকে একবার অমৃতের পুত্র বলে বোধ করুক, এই প্রার্থনা।
‘ল্যাবরেটরি’র সোহিনীকে নির্মাণ করার সময় প্রান্তবেলায় কি রবীন্দ্রনাথ মনে রেখেছিলেন তাঁর তরুণবেলার বিলাতবাসিনীদের?
কাদম্বরীর উদ্দেশে এক আশ্চর্য গান লিখেছে রবি। এমন গান বাংলা ভাষায় এই প্রথম লেখা হল।
আমাদের প্রত্যেকের অন্তর-প্রকৃতির মধ্যে পুরুষ নারী এক হয়ে আছে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved