Robbar

Rabindranath Tagore

গাইতে গাইতে গানেরাই হয়ে উঠেছে আমার শিক্ষক

অনেকে হয়তো মনে করেন আমি গান শেখাই, মানে ‘গানের মাস্টার’ হয়ে গিয়েছি বুঝি। একেবারেই তা নয়। আমি তো গানের কাছেই গানটা শিখি আর শেখাই শুধু নিজেকেই।

→

শান্তিনিকেতন নয়, বিশ্বভারতীর প্রথম ঠিকানা হিসেবে আউশগ্রামই পছন্দ ছিল দেবেন্দ্রনাথের

আউশগ্রামের এই লাল মাটির টানে, এখানকার গভীর জঙ্গলভূমির প্রান্তরকে নতুন করে জীবন দিতে এসে ছিলেন মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর।

→

ভক্তদের স্তাবকতাই পাশ্চাত্যে রবীন্দ্র-কীর্তি স্থায়ী হতে দেয়নি, মনে করতেন নীরদচন্দ্র চৌধুরী

রবীন্দ্রনাথের আসল রূপটা তাহলে কী? নীরদবাবুর ধারণায় তাঁর যে রূপ এসেছে সেটা দ্বিধাবিভক্ত। এক দিক আত্মসমাহিত রবীন্দ্রনাথের। অন্যদিক আত্মঘাতী রবীন্দ্রনাথের।

→

সুখ নেই যশের গৌরবে

কন্যা বেলা ভাগীদার হননি কবির নোবেল পাওয়ার খবরে। কারণ তখন চার বছরের শীতল সম্পর্ক শুরু হয়েছে। ক্ষমা চেয়ে একের পর এক চিঠি লিখে গেছেন কবি– মেয়েকে, জামাইকে, তবু তাঁরা কাছে আসেননি। মেয়ে বাবাকেই দোষী সাব্যস্ত করেছে, জামাই-শ্বশুরের প্রতি বিদ্বিষ্ট হয়েছে। আর রবীন্দ্রনাথ নিজের সহ্যশক্তি দিয়ে তা সহ্য করে গিয়েছেন।

→

জ্যোতি ঠাকুরের টেগোর হিল: পৃথিবীর প্রথম ল্যান্ড আর্ট!

জ্যোতিরিন্দ্রনাথের শিল্পী-মানস কিন্তু মোরাবাদী পাহাড়ে শুধু বাড়ি বানাননি। সমগ্র পাহাড়টাই হয়ে উঠেছিল তাঁর ‘ল্যান্ড আর্ট’-এর উন্মুক্ত মি়ডিয়া। জোড়াসাঁকোর নাগরিক কোলাহলকে পিছনে ফেলে, পাহাড়ের প্রকৃতিকে তিনি সাজিয়ে নিতে চাইছেন এক অপূর্ব শিল্পকর্ম হিসেবে। তাঁর মৃত্যুর শতবর্ষ উপলক্ষে ‘টেগোর হিল’ নিয়ে রোববারের বিশেষ প্রতিবেদন।

→

যেসব আশ্রমকন্যা গুরুদেবের গান কেবল সুকণ্ঠে নেননি, ছড়িয়ে দিয়েছেন বিশ্বময়

শান্তিনিকেতনের সবার গলায় গান, সবার কানে সুর। রবীন্দ্রনাথ থাকবেন– অথচ সেখানে আশ্রমকন্যাদের গানের কথা থাকবে না!

→

নটীর পূজায় গৌরী ভঞ্জের নৃত্যে মুগ্ধ অবনীন্দ্রনাথ বকশিস দিয়েছিলেন পরনের জোব্বা

গৌরী ও যমুনা– দুই আশ্রমকন্যা চিরদিন শান্তিনিকেতনে থেকেছেন। তাঁরা যেমন শান্তিনিকেতন থেকে নিয়েছেন, তেমনই তাঁদের সবটুকু শিক্ষা পরবর্তী শিক্ষার্থীদের উজাড় করে দিয়েছেন।

→

হোস্টেলে সরস্বতী পুজো বিতর্কে সুভাষচন্দ্রের ভাবনাকে ক্ষমা করতে পেরেছিলেন রবীন্দ্রনাথ?

সরস্বতী পুজোকে নিয়ে আন্দোলনের জেরে হিন্দু ছাত্ররা দলে দলে কলেজ ছেড়ে দিল। চরম অর্থসংকটে পড়ল কলেজ। ১২ জন শিক্ষক ছাঁটাই হলেন। ছাঁটাই হলেন কবি জীবনানন্দ দাশও।

→

শালবনে প্রতিধ্বনিত গানই দিনু ঠাকুরকে বিস্মৃত হতে দেবে না, বলেছিলেন রবীন্দ্রনাথ

তবে সব মধুরেরই শেষ না হয়েও শেষ হয় কখনও কখনও। দিনু ঠাকুরের জীবনের শেষভাগে একসময় এসে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মনোমালিন্য হওয়ায় তিনি ১৯৩৩ সালে তাঁর সাধের শান্তিনিকেতন, সঙ্গীত ভবন ও সর্বোপরি রবীন্দ্রনাথের সান্নিধ্য ছেড়ে কলকাতায় চলে আসেন।

→