Robbar

Rabindranath Tagore

প্রমথ-ইন্দিরার মতো প্রেমের চিঠি-চালাচালি কি আজও হয়?

যে মেয়েকে রবীন্দ্রনাথ ২৫০-র বেশি পত্র লিখেছেন তাঁকে এক চিঠিতে ঘায়েল করতে এছাড়া আর কী লিখতে পারতুম বলুন? এই চিঠির উত্তরে বিবি লিখল, আমি যেন সিমলা হয়ে বিলেত যাই!

→

সোশ্যাল মিডিয়ায় থাকলে রবীন্দ্রনাথও কি লাইক কমেন্ট শেয়ারের আশা করতেন?

নিজের লেখা নিয়ে বাড়ির বড়দের‌ থেকে কাছ থেকে বা নতুন বউঠানের কাছ থেকে তো লাইক আশা করতেনই কিন্তু তাঁর ফ্রেন্ডলিস্টে আরও এমন কয়েকজন আছেন অন্তত একজন তো আছেনই, যাঁর কাছে থেকে লাইক কমেন্ট শেয়ারের আশায় থাকতেন কবি।

→

রবীন্দ্রনাথের যৌনতা নিয়ে কেন লিখলাম

রবীন্দ্রনাথ বিষয়ে বহু বই লিখেছেন তিনি। সেখানে বারবার উঠে এসেছে রবীন্দ্রনাথের যৌনতার প্রসঙ্গটি। এবং তাতে লেখকের খ্যাতির চেয়ে বেশি জুটেছে কুখ্যাতি। কেন লিখলেন তিনি গুরুদেবের যৌনতা নিয়ে, কীভাবে যৌনতা প্রসঙ্গটি রবীন্দ্রচর্চার অন্যান্য প্রসঙ্গকে পিছনে ফেলে আকর্ষণ করল তাঁকে? এ সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিলেন রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়।

→

নন্দলাল বসুর একটি ছবি ও ছিন্নপত্রর প্রচ্ছদ

একটি আন্দোলিত পদ্ম। খসে পড়ছে তার পাপড়ি। চামড়ার মলাটে সোনার রঙে ‘এমবস’ করা এক অনিন্দ্যসুন্দর রেখাচিত্র।

→

মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে বাংলার টান আত্মিক, সেখানকার শিল্প-সাহিত্য আসলে আমাদেরই গল্প

ভারতীয় সাহিত্য যখন আন্তর্জাতিক সমাদর পাচ্ছে, সেরকমই আমরা যদি মধ্যপ্রাচ্যকে আমাদের সাহিত্য-প্রতিবেশী হিসেবে দেখি– দেখা যাবে যে হারানো এবং ক্ষয়ের ইতিহাসে আমরা একা নই। এই অঞ্চলের লোকেরাও আমাদেরই মতো বারবার শিল্পকে প্রতিরোধের অস্ত্র করেছে।

→

টেবিলই ওকাম্পোর স্মৃতি, আত্মজীবনীর ছেঁড়া আদর

আত্মজীবনী লিখতে শুরু করেছেন ভিক্টোরিয়া। নাম দিয়েছেন ‘অটোবায়োগ্রাফিয়া’। নিজের জীবনকে ছয় খণ্ডে ভেবেছেন। এবং ভেবেছেন, সব সত্যি কথা বলবেন।

→

ইংরেজদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করেও সাঁওতাল বিদ্রোহের পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ

সাঁওতাল বিদ্রোহের ঠিক ৩৮ বছর পর, পাকাপাকি শান্তিনিকেতনে আসার অনেক আগে, রবীন্দ্রনাথ এই বিদ্রোহের প্রতি যে সহমর্মিতা জ্ঞাপন করেছিলেন, তা জেনে কেবল বিস্মিতই হতে হয় না, পাশাপাশি গণবৃত্তের নিরপেক্ষ ইতিহাস কথনেও রবীন্দ্রনাথকে পথপ্রদর্শক বলে মনে হয়। হুল দিবস উপলক্ষে রোববার.ইন-এর বিশেষ প্রতিবেদন।

→

প্রকাশের ২২ দিনের মধ্যে ছ’হাজার কপি পুনর্মুদ্রণ করতে হয়েছিল যোগীন্দ্রনাথের ‘বন্দে মাতরম্‌’

যোগীন্দ্রনাথের একটি উল্লেখযোগ্য অথচ স্বল্পালোচিত কাজ হল রবীন্দ্র-সংগীতের সংকলন। ১৯০৮ সালে যোগীন্দ্রনাথ তাঁর ‘সিটি বুক সোসাইটি’ থেকে প্রকাশ করেছিলেন এই বইখানা। সৌমেন্দ্রনাথ ঠাকুর এ বইটিকেই রবীন্দ্রনাথের গানের প্রথম সংকলন বলে উল্লেখ করেছেন। যোগীন্দ্রনাথ সরকারের জন্মদিনে তাঁর প্রকাশক ও সংকলক সত্তাটি নিয়ে বিশেষ এই নিবন্ধ।

→

যুদ্ধের বিরুদ্ধে আঁকা ছবি

মৃত পুত্রকে জড়িয়ে ধরে জননীর সে আর্তিঘেরা ক্যাথের ছবির দিকে বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকা যায় না। ক্যাথের অজস্র ছবির মধ্যে আরেকটি– দুঃস্বপ্নের জেগে ওঠা– অন্ধকার নিশুতি রাত্রে এক অসহায় মা, আলো নিয়ে রাশি রাশি মৃতদেহ থেকে নিজের ছেলের লাশ শনাক্ত করার চেষ্টা করে চলেছে।

→

যে আবহমান জাপানের কথা লিখছেন কাওয়াবাতা, তার কাছেই আজ ফিরতে চাইছে পৃথিবী

প্রথম জাপানযাত্রার রবীন্দ্রনাথকে দেখে স্কুল-পড়ুয়া কাওয়াবাতা-র মনে হয়েছিল যেন বা প্রাচীন প্রাচ্যের কোনও জাদুকরকে দেখছেন! ঘটনাক্রমে রবীন্দ্রনাথ প্রথম এশীয়, যিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান আর তাঁর পাঁচ দশক পরে এশিয়ার দ্বিতীয় প্রাপক হিসেবে একই পুরস্কার পান জাপানের ঔপন্যাসিক ও ছোটগল্পকার ইয়াসুনারি বা কোসেই কাওয়াবাতা।

→