ক্রোধ নয়, স্লোগানধর্মী প্রতিবাদও নয়, বরং ‘নরমপন্থী’ শব্দের আঁচড়ে চেয়েছেন প্রশাসনকে আয়নার সামনে দাঁড় করিয়ে দিতে!
ঋত্বিকের মতো বন্ধুর বোহেমিয়ান জীবনচর্চার অনিবার্য পরিণতির দৃষ্টান্ত তো ১৯৮৮-তে টাটকা স্মৃতির দগদগে ঘা। আর নিজের অভ্যন্তরের দ্বান্দ্বিক পরিস্থিতি আরও জমাট বেঁধে উঠেছে তখন, সমস্যাসংকুল শরীরের তরফে দেওয়া বিবিধ ইঙ্গিতে। তাই প্রয়াণের বছর সাতেক আগে সলিল চৌধুরী ধূমপান বর্জনের উপলব্ধিতেই ক্রমশ জারিত হচ্ছেন।
১৯৪৩-এ সলিল চৌধুরীর প্রথম যৌবনের যে দিনলিপি, তা ঠিক যেন ডায়েরি-সুলভ নয়। বরং ‘খেরোর খাতা’ গোত্রীয় একটি ছোট্ট নোটবুক। আদপে তা পারিপার্শ্বিক সময়-সমাজ-মানুষ নিরীক্ষণে নৈর্ব্যক্তিক ভাবনাচিন্তায় নিজেকে গড়েপিটে নেওয়ারই অনুশীলন।
নয়ের দশকের গোড়া থেকে কবীর সুমন, নচিকেতা চক্রবর্তী, অঞ্জন দত্ত এবং আরও অনেকে মিলে তাহলে কী করেছেন?
আজ সলিল চৌধুরীর মৃত্যুদিন। লিখছেন রুদ্রাঞ্জন মুখোপাধ্যায়
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved