Robbar

Salman Rushdie

রুশদির ‘দ্য ইলেভেনথ আওয়ার’ শেষ প্রহরের, অনিবার্য অন্তিমের দ্যোতক

একটি মানুষ যাকে দেখলে মনে হয়, সে মৃত্যুর জন্যে অপেক্ষা করছে। কী দুঃখের সেই দৃশ্য। কী করুণ সেই মানুষ! কিন্তু তার থেকেও বেদনাদায়ক সেই মানুষটি যে জীবন্ত থেকেও অপেক্ষা করছে বেঁচে থাকার জন্যে।

→

নাস্তিকের মৃত্যুচিন্তা ছড়িয়ে আছে রুশদির ইলেভেনথ আওয়ারে

সাকুল্যে পাঁচটা গল্প। ‘ইন দ্য সাউথ’ আর ‘দি ওল্ড ম্যান ইন দ্য পিয়াৎজা’ তুলনায় ছোট। ‘লেট’ আর ‘ওকলাহোমা’ বেশ বড়। সবচেয়ে বড় গল্প/উপন্যাসিকা– ‘দ্য মিউজিশিয়ান অফ কাহানি’। প্রতিটা গল্পে কোনও না কোনও ভাবে মৃত্যুর গায়ের গন্ধ।

→

জীবন তিক্ত এবং আশা করা ভুল, এই দর্শনই বিশ্বাস করেন ক্রাজনাহরকাই

২০২৫ সালের সাহিত্যে নোবেল পেলেন লাজলো ক্রাজনাহরকাই। মুরাকামি, রুশদি কিংবা বাঙালির সাধের অমিতাভ ঘোষ নন– সে অর্থে ‘জনপ্রিয়তা’র বর্ণময় আলো থেকে দূরে এক দার্শনিক বর্ম পরে আড়ালে ছিলেন লাজলো। তাঁর জীবনের সবথেকে বড় প্রার্থনা কী?

→

পুবের কেউ এসে পশ্চিমের কাউকে আবিষ্কার করবে– এটা ঢাক পিটিয়ে বলা দরকার

বিমূর্ত অভিব্যক্তিবাদের শিল্পী হ্যারল্ড শ্যাপিনস্কিকে আবিষ্কার করেছিলেন এ দেশের আকুমল রামচন্দ্র। আকুমলের বহু চেষ্টার পর লন্ডনে প্রথম প্রদর্শনী হয় শ্যাপিনস্কির। বিখ্যাত ম্যাগাজিন ‘দ্য নিউ ইয়র্কার’ এই আবিষ্কারের গল্প নিয়ে ২০ পৃষ্ঠা জুড়ে বিশাল লেখা প্রকাশ করে।

→

টেবিলের কথায় নিজের ‘হত্যার মঞ্চে’ ফিরেছিলেন সলমন রুশদি

রুশদির মন বলে উঠল, তাহলে তুমি এলে শেষপর্যন্ত সেখানেই যেখানে সবথেকে কম আশা করেছিলাম তোমাকে!

→

এত বড় ফিরে আসা সাহিত্যের রূপকথায় বেশি নেই

নোবেল প্রাইজ পাওয়ার থেকেও কি রুশদির কাছে এটা বড় পাওয়া নয় যে, তিনি জানলেন তাঁর জন্মভূমি ভারত কোনও দিন নিষিদ্ধ করেনি তাঁর শয়তানের কবিতা। এবং তাঁর এই গ্রন্থের কাছে খুলে গেল সমগ্র ভারত জোড়া ব্যাপক বাণিজ্য আকস্মিক সৌভাগ্যে!

→

সন্ত্রাসের উত্তর শিল্পিত ছুরিতে

শেক্সপিয়রের ‘হ্যামলেট’ নাটকে হ্যামলেটের হাতে ‘ড্যাগার’ বা ছুরির প্রতীকী, সংকেতময় ব্যবহার– তা কি কখনও ভোলা যায়? এই ছুরি হ্যামলেটের বুদ্ধিমত্তার, ইন্টেলেক্টের, এবং জীবনযুদ্ধের সংকেত বহন করছে।

→