Robbar

Sangbad Pratidin Robbar

দীপ্তেন্দ্রকুমার সান্যাল: শতবর্ষে ব্রাত্য একটি আয়না-জীবন

বড়দের পড়বার এবং ছোটদের দুধ গরম করবার একমাত্র মাসিক, সেই ‘অচলপত্র’-এর সম্পাদক দীপ্তেন্দ্রকুমার সান্যালকে নিয়ে বিশেষ নিবন্ধ।

→

গুজবের স্রোতে হারাচ্ছে সুবিচারের জোরালো দাবি

সবাই মিলে আমাদের বোকা বানিয়েই চলেছে এবং আমরা বোকা বনেই চলেছি।

→

মেসের বাড়ি না থাকলে দেশের বাড়িকে ঠিক চেনা যায় না

আমরা বুঝে গেছি, শুধু আমরা নয়, এই শহরও আমাদের চিনতে চায়। এইট-বি আমাদের শহরের সেই টোল-ট্যাক্স যেখানে আমরা বহু সন্ধে অকাতরে দিয়ে দিতে দ্বিধা করিনি।

→

রবীন্দ্রনাথের আঁকা শেষ ছবি

রবি ঠাকুরের তারিখযুক্ত শেষ ছবি বোধহয় ১৯ জুন ১৯৪১, ছবিতে কোনও মন্তব্য ছিল না।

→

ভারিক্কিভাব আনার জন্য অনন্ত দাস গোঁফ এঁকেছিলেন অল্পবয়সি দেবাশিস রায়চৌধুরীর মুখে

কবেকার কথা এসব, সেই দিন থেকে যে হৃদ্যতা তৈরি হয়েছিল তা আজও অম্লান, বরং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা বেড়েছে ব‌ই কমেনি।

→

মানুষকে প্রতিদিন মনুষ্যত্বের চর্চা চালাতে হবে

আমরা চেষ্টা চালাচ্ছি প্রতিদিন এই সমাজটাকে সুস্থ মানুষ-বান্ধব করে তোলার। তবুও আমরা সমষ্টির হাতে মারা পড়ছি, সমষ্টির বোধের মৃত্যু ঘটছে। ন্যায়বিচারের প্রতি মানুষের অবিশ্বাসের ফল এই নিদারুণ পরিকল্পিত ক্ষুব্ধ হত্যাগুলি।

→

এক্সক্লুসিভের খোয়াব, এক্সক্লুসিভের রোয়াব

যে সাংবাদিকের হাতে এক্সক্লুসিভ যত বেশি, তিনি তত বড়। সেই হিসেবে এক্সক্লুসিভই সাংবাদিকতার ডিগ্রি।

→

‘পাশের দেশের ঘটনা’ বলে আমাদের সান্ত্বনা পাওয়ার কিছু নেই

পকেটমারকে ল্যাম্পপোস্টে বেঁধে মারতে দেখেছে শৈশব, তার থেকে পালিয়ে আমরা যাব কোথায়?

→

শারীরিক প্রহারই একমাত্র শাস্তি, এটা মাথায় গেঁথে বসলে শান্ত মানুষও খেপে ওঠে

কিন্তু কেন আমরা এত হিংস্র হয়ে উঠলাম? কেন তাকে পিটিয়ে মারার আগে খেতে দিলাম? কী জানি, একেক সময় মনে হয়, পথের ধারে যে মাংসর দোকানের সামনে দিয়ে আমরা যাতায়াত করি আর লাইনে দাঁড়িয়ে থাকি, সেখানেও কাটার আগে পাঁঠাকে কাঁঠাল পাতা খেতে দেওয়া হয়।

→

অন্ধ যে গণ মারে আর শুধু মরে

সমষ্টির সদর্থক ভূমিকা উদযাপনের কালে যেন আমরা সমষ্টির এই কদর্য মুখও না ভুলি।

→