Robbar

Sangbad Pratidin Robbar

হৃদয়ে লেখো নাম

আমি বলি, ‘হ‌্যাঁ, নামটা তো মনে আছে হুল্লা।’ আর মনে মনে বলি, এই নামটার সঙ্গে মিশে আছে হজমিওলা, কারেন্ট নুন, সব পেয়েছির আসর, উত্তরা-পূরবী-উজ্জ্বলা, দো-কা চার, ঘুড়ির মাঞ্জা, মাটির বেহালা...’

→

তৃতীয় সুর, ষষ্ঠ সুর

আজকের 'স্বচ্ছ ভারত' অভিযানের আদি প্রতীক মা শীতলা। পুজো মিটলেও তাঁকে চোখে হারাতে চাই না আমরা। তাই পুকুর-নদী-ঘাটের গাছতলায় ঠাঁই হয় ঠাকুরের। রোদবৃষ্টির ছোঁয়ায় অর্ধগলিত প্রতিমার শব ওই গাধাই পিঠে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে।

→

মানুষ যেদিন গাছ থেকে জমিতে পা রেখেছিল, সেদিন থেকেই শুরু হয়েছিল ভূমি-দখলের লড়াই

কৃষিকাজ শুরুর পর থেকেই শুরু হল ভূমির ওপর মানুষের অধিকার কায়েম করবার প্রয়াস, ব্যক্তিগত বা যূথবদ্ধ লড়াই। সেই লড়াই, চলেছে তো চলেছেই।

→

শান্তিনিকেতনে পলাশ-শিমুলের আগুন লেগেছে ডালে ডালে, তখন শক্তিদা আমাদের প্রথম ক্লাসটা নিয়েছিলেন

শান্তিনিকেতন কবিতা লেখার জায়গাই নয়। শক্তি চট্টোপাধ্যায় বিশ্বভারতীতে বাংলা বিভাগে পড়াতেন যখন, বলেছিলেন একথা। সে নিয়ে নানা উষ্মাও তৈরি হয়েছিল। এই লেখা অধ্যাপক শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের শান্তিনিকেতন পর্ব। কবির মৃত্যুদিনে রোববার.ইন-এর প্রণতি।

→

অরণ্য, পরিবেশ, ধনতন্ত্র, মানুষ– সংঘাতের চতুষ্কোণ

স্বাধীন দেশে যেন ফিরে এসেছে একদা উপনিবেশ সংস্কৃতি। এ দেশের যাবতীয় প্রাকৃতিক ও ভূসম্পদ ব্যবহার করে বিদেশে রফতানি করে শোষণের যে নীতি গ্রহণ করেছিল ঔপনিবেশিক শক্তি, স্বাধীন দেশে স্বাধীন জনসমাজের চোখের সামনে তার প্রাকৃতিক সম্পদকে একইভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। লক্ষ্য অবশ্যই উন্নয়ন। ভারতের উন্নয়ন।

→

কবিতায় তোমার স্বাদ চলে গেছে এ-কথাটা ঠিক বলোনি, মাঝে-মাঝে ও-রকম অবস্থা আমাদের সকলেরই হয়

বিশ্ব কবিতা দিবসে, বুদ্ধদেব বসুর লেখা অপ্রকাশিত চিঠি রইল রোববার.ইন-এর পাঠকদের জন্য। চিঠিটি ১৯৫৬ সালের, ১৮ অক্টোবর লেখা। লিখেছিলেন তরুণ কবি সুনীল বসুকে।

→

আবোল-তাবোল বলতে ঠাকুর অবান্তর আড্ডা, তাস খেলা বুঝিয়েছেন, এ-কালে জন্মালে নিশ্চয়ই স্মার্টফোন, ফেসবুকের উদাহরণ দিতেন

ঠাকুর বলছেন, মানুষকে প্রথমে বুঝতে হবে যে সংসার অত্যন্ত গোলমেলে জায়গা। সংসার হল বিদেশ। সেখানে বিদেশির বেশে ভ্রমে ঘুরে বেড়াচ্ছি। যেন অকারণেই। স্বদেশ হচ্ছে আমার চৈতন্য। আমার আত্মা। সেখানেই আমি স্থিত হতে পারলে আমার শান্তি। তবেই মুক্তি।

→

পশ্চিমে এল এক নারী, বেজে উঠল অমর সংগীত

এরকম মানুষ যারা আসে, তাদের প্রায় প্রত্যেকেই পুরুষ। নারীরা যখন আসে কারও স্ত্রী-কন্যা-মাতা-ভগিনী হিসেবেই আসে; জিলেরও সেভাবেই এসে পৌঁছনোর কথা ছিল, কিন্তু কপালফেরে সে এখন সেই বিরল নারী, এই ওয়েস্টে যে একা, অতীত ছেড়ে ভবিষ্যতের স্বপ্ন নিয়ে এসেছে অবলম্বনহীন।

→

সাংবাদিকের আবার কী দরকার?

গত রবিবার (১৬ মার্চ) ডোনাল্ড ট্রাম্পের সরকার ভয়েস অফ আমেরিকা এবং অন্যান্য সরকারপোষিত সংবাদমাধ্যমগুলোতে গণ ছাঁটাই আরম্ভ করেছে। আজকাল সারা পৃথিবীর কর্পোরেট চাকরিতে ইদানীং যা দস্তুর, সেই অনুযায়ী রাতারাতি ইমেল করে কর্মরত সাংবাদিক ও অন্যান্য কর্মীদের জানানো হয়েছে– কেটে পড়ো। যে সাংবাদিক চাটুকার নয়, তাকে নিয়ে ট্রাম্প কী করবেন?

→

‘চাংওয়া’-র কেবিনই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাসরঘর!

‘চাংওয়া’ অশীতিপরই! যার টকটকে লাল কাঠের দরজা ঠেলে ঢুকলে, এক লহমায় এক শতক পিছিয়ে যাওয়া যায়‌।

→