৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, উদাত্ত ঘোষণা ট্রাম্প বাহাদুরের: গাজ়ার অধিবাসীরা ভালোমানুষের মতো নতশিরে মানলে তো ভালো, নইলে, সমরাস্ত্রমণ্ডিত যুক্তরাষ্ট্রই সবলে তাদের। ততঃপর, ব্রহ্মাণ্ডের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ নিজ পতাকা গাড়বে গাজ়ায়; অন্তে, ম্যারিকার শান্তিময় পূর্ণ-দখলদারিতে– নিশ্চয়ই, ‘রিয়েল এস্টেট’-বিশেষজ্ঞ ট্রাম্পের দক্ষ পরিচালনায় ও বিশ্বের ধনীতম ব্যক্তি ইলন মাস্ক জ্যায়সা অর্বুদ-নিযুতপতিদের সুখবিধায়, সুস্বাস্থ্যবিধায়– ভূমধ্যসাগরীয় গাজ়াকে রূপান্তরিত করা হবে রম্য পর্যটনকেন্দ্রে।
ফিরে তাকালে একগুচ্ছ ‘যদি’ আমাকে ভাবিয়ে তোলে। কী হত যদি ‘ভোরের কাগজ’ আমার লেখাটি না ছাপত? কী হত যদি শ্যামলকান্তি দাশ আমায় পরামর্শ না দিতেন? কী হত যদি বাংলা সাহিত্যের একজন শ্রেষ্ঠ কবি এবং একজন শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিকের আশীর্বাদ না পেতাম?
২০১০ সালের বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছিল ‘পাতালঘর’। কচিকাঁচাদের ভালো লেগেছিল। সে কারণেই বই বিক্রি হয়েছিল ভালো। সেই বইয়ের প্রকাশক যদিও ব্যাজার মুখে জানিয়েছিলেন বিক্রি ‘মোটামুটি’।
ভাঙার গান আসলে বিষের বাঁশী-র ছিন্ন উত্তর ভাগ, তার অপরার্ধ। বিষের বাঁশী-র প্রচ্ছদে যে সর্পবেষ্টিত কিশোরের ছবি ছিল, যার দৃষ্টি নিবদ্ধ ছিল দূরের সূর্যের দিকে, ভাঙার গানে আসলে তারই সংগীত ধরা আছে।
বুদ্ধিজীবীরাই বোধহয় বেশি তাড়াতাড়ি এদের ফাঁদে পড়ে যান এবং তাঁরাই সাধারণ মানুষের মগজ ধোলাই করে তাদের বিপথে পরিচালনা করেন– এটাই বোধহয় সাধারণ নিয়ম। রুশিদের মধ্যেও তাই একটা কথা প্রচলিত আছে বাংলা প্রবচনে যা দাঁড়ায়– ‘অতি চালাকের গলায় দড়ি।’
খাস ইংরেজ জন ক্লিল্যান্ড নানা বদ খেয়ালের বশে সে ক্রমশ জড়িয়ে পড়ছে ঋণে। এরই মধ্যে সে কিনেছে একটা সস্তার টেবিল। এই টেবিলে সে খায়-দায়। জুয়া খেলে। লেখে।
পিরিয়ডসের দিনে মেয়েদের ঘরে না পাঠিয়ে বিদ্যালয়ে ধরে রাখার সমাধান কী! সহজ উপায়। একটি মেডিক্যাল রুম, ভালো মানের স্যানিটারি ন্যাপকিন সরবরাহ, অ্যান্টি স্পাজমোডিক পেইন কিলারের সহজলভ্যতা, পরিচ্ছন্ন বাথরুম, পর্যাপ্ত জলের সরবরাহ।
যদি এইসমস্ত শব্দ কোনও পুরুষ লিখতেন এবং সেইসব লেখার একটা তথাকথিত পলিটিক্যাল অ্যাজেন্ডা থাকত— তাহলে হয়তো ওঁদের কাছে সেইসব শব্দ আপত্তিকর হত না।
‘কলকাতা ২১’ যেসব কাজ নিয়মিতভাবে সাফল্যের সঙ্গে করে চলেছে, তার একটি হল কবিতা বিষয়ক প্রবন্ধ প্রকাশ। বিশেষ উল্লেখ্য, প্রথম সংখ্যায় স্বপন চক্রবর্তীর ‘কবির ঠিকানা’ ও দ্বিতীয় সংখ্যায় শিবাজী বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘কবিতা বিষয়ে’ প্রবন্ধ। এবারের সংখ্যায় প্রকাশিত ‘পা যেদিকে চলে’-র লেখক সুমন্ত মুখোপাধ্যায়।
শরীরে সন্দীপন নেই-এর পরে আমি আরও অনেক কবিতা লিখেছি, কিন্তু তা ওই, ‘ভালোবেসে সখী সুখও নাহি’র মতো অতৃপ্ত, দীপ্তিহীন– কখনও তা একাকিত্বের আলো হয়ে জ্বলছে, নিভেও যাচ্ছে আমার ভিতর।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved