আটের দশক জুড়ে কার্তিকদার সঙ্গে জুটি বেঁধে আমি প্রচুর ছোটদের বই প্রকাশ করেছি। কার্তিকদা কোনও দিনই দে’জ পাবলিশিংয়ের কর্মী ছিলেন না। কিন্তু আমাদের প্রকাশনার শিশুসাহিত্য বিভাগে তাঁর অবদান ভোলার নয়।
এই গানের কোথাও বর্ণবিদ্বেষ ও অত্যাচারের কোনও বয়ান নেই। কোনও রক্ত ঝরে না এ গানে, এ গানে অপমানের হিসাব নেই। একটা আদ্যন্ত প্রতিবাদী গান, কিন্তু তার ছত্রে ছত্রে আশাবাদ।
মেটিয়াবুরুজের এই আওয়াধি-সংস্কৃতি শুধু ওই অঞ্চলেই সীমাবদ্ধ ছিল না। কলকাতা শহরের অন্যত্রও এই নিয়ে আলাপ-আলোচনা, আসর-মেহফিল হতে শুরু করে ধীরে ধীরে।
মাঝে, গোধরায় একটা ট্রেন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে হঠাৎ আগুন জ্বলে উঠল গুজরাতে। পুড়ে খাক হয়ে গেল মহল্লার পর মহল্লা, নির্বিচারে চলল খুন-ধর্ষণ। তার মাঝেই বিশ্বকাপ জিতে গেল স্বপ্নের ব্রাজিল টিম, সেই রোনাল্ডো, রবার্তো কার্লোস, রোনাল্ডিনহোর ব্রাজিল।
আধুনিক আর্টের প্রায় সবক’টি রাস্তায় ছবি ঠাকুরের পায়ের চিহ্ন সুস্পষ্ট ছাপ রেখে গিয়েছে।
ভ্রু-পল্লবে ডাক দিলে, এ শহরে সব দেখা হয় সিঙ্গল স্ক্রিনে। সিনেমাই সিঙ্গল আর যুগলকে এক হলে বেঁধে রাখে। ক’দিন আগেই বাসে শুনেছি এক ভদ্রলোক বলছেন ‘যুগলসের সামনে বেঁধে দেবেন’। ভাবি, অবাক হয়ে, যুগল তো এমনিই বহুবচন, আবার যুগলস কেন!
সাম্প্রতিক হিসেবে ভারতে ভিখারির সংখ্যা প্রায় ৪ লক্ষ ১৪ হাজার। যদিও বাস্তবে তা আরও বেশি হওয়াই স্বাভাবিক। ভারতের সবচেয়ে ধনী ২৫ জন ভিখারির আয় মাসিক ৫ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা। এবং ভিক্ষাবৃত্তিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বিরাট অর্থনীতিও।
ভিনি বাবু, মেলা রাগ করবেন না। বড়ি বড়ি অ্যাওয়ার্ডও মে অ্যায়সি ছোটি ছোটি বাঁতে হোতি রহতি হ্যায়! মাথা ঠান্ডা করুন।
রামপ্রসাদের গানের ক্রেডিটই ছিনিয়ে নিচ্ছে জেনারেশন জেড! এই প্রবণতায় নবতম ও বিচিত্রতম সংযোজন ‘মন রে কৃষিকাজ জানো না’। সংগীত প্রতিযোগিতার মিষ্টি প্রতিযোগী গানটি ‘কভার’ করে গীতিকারের নাম লিখেছেন শ্রীজাত। সুরকার? না, অরিজিৎ সিং নন, জয় সরকার।
মঙ্গলময়ী, অভয়দাত্রী মায়ের যে রূপটি বারবার উঠে আসে শ্রীরামকৃষ্ণের কথায় বা গানে, স্বামী বিবেকানন্দ সেই একই মাতৃশক্তিকে অনুভব করেছিলেন ভিন্নভাবে– প্রলয়ের সাজে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved