শুধু শহরের দিকেই প্রশাসনের নজর থাকবে, শহরতলিতে নয়– এই মনোভাব যে কোনও শহরের বিকাশের অন্তরায়।
সীতাহরণ বা বস্ত্রহরণের এই শহরজোড়া দর্শকাম কি সুধীর কাকারের সেই 'লাভার্স ইন দ্য ডার্ক'-এ উল্লিখিত হলের অন্ধকারে লুকনো দর্শকামের সঙ্গে মিলবে? না কি সিনেমাহল থেকে, বড়পর্দা থেকে দৃশ্যের বিচ্যুতির সেই শুরু?
যে মিলিত হত্যার উল্লাস আমাদের ভুলিয়ে দিচ্ছে সব খুনের রংই লাল, ভুলিয়ে দিচ্ছে দুঃস্বপ্নে ফিরে ফিরে আসা শিশুটির চিৎকার, তার শেষ কোথায়? যে যৌথ নির্জ্ঞান আমাদের দাঁড়াতে শেখাত প্রাণের পক্ষে, কুৎসিত প্ররোচনায় ভরা জিঘাংসার প্রশিক্ষণ কি সেই শেষ বোধটুকুও কেড়ে নিয়েছে ইতিমধ্যেই?
যাঁরা সচেতন মানুষ, যাঁরা প্রতিবাদ করছেন, তাঁদের দৈনন্দিন যাপনে একটা দ্বিধাবোধ হয়তো তৈরি হয়েছে। আনন্দ করায়, আড্ডা দেওয়ায়, রোজের আরাম-বিলাসে।
উৎপলেন্দু আমার দিকে তর্জনী-নির্দেশ করে বললেন যে, ‘আপনি এত বলেন, লেখেন, আমার ওপর তো কোনও দিন লেখেননি কিছু?’ আমি লজ্জিত হয়ে বলেছিলাম, ‘সবসময় তো সুযোগ পাওয়া যায় না।’
রবীন্দ্রনাথ চিঠিতে নন্দলালকে লিখেছেন, ‘আমার ছবিগুলি শান্তিনিকেতন চিত্রকলার আদর্শকে বিশ্বের কাছে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেচে’। এ কি ভারি আশ্চর্যের কথা নয়? এখানে ‘শান্তিনিকেতন চিত্রকলার আদর্শ’ বলতে তিনি কি বোঝাতে চেয়েছেন?
মেস নিজেই একটা দেশ। অতএব আলাদা সংবিধান।
ব্রিটেনের এই শিক্ষা কি ভারত গ্রহণ করবে? নাকি নারীদের শিক্ষা, ধর্মীয় অধিকার থেকে বঞ্চিত করা, পুরুষের অধীন ভাবা মনুবাদী সংস্কৃতিই মেনে চলবে রাষ্ট্র?
কাজটা প্রথমে আমার বড়ই কঠিন বলে মনে হল, কিন্তু ঘাবড়ালাম না।
অভিনয়ের বয়স, সমকাল সব মিলে মিশে এমন একটা অনুভূতি অভিনেতার মধ্যে তৈরি করে, যে অনুভূতি অভিনয়কে নতুন মাত্রা দেয়। বলা ভালো, অভিনয়ে নতুন রঙ যোগ করে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved