১৯৪৮ সালের লন্ডন অলিম্পিক বাঙালি ভুলে গেল কেন?
একুশে আইন বাংলাদেশেই একমাত্র দেখা যাচ্ছে, তা তো নয়। আমাদের দেশের এটা চিরাচরিত সমস্যা।
বলিউড সম্পর্কে রীতিমতো অশ্রদ্ধাশীল এক হলিউডের একান্ত ভক্ত দর্শক, বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে, অত্যন্ত অভক্তি ভরে 'এলিট' সিনেমায় এই ছবি দেখতে যায় এবং বন্ধুদের সদর্পে জানায়, 'কুলভূষণ খারবান্দার এই শাকাল ক্যারেক্টারটা জেমস বন্ড থেকে ঝাঁপা!'
একজন খেলোয়াড়, যিনি দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছেন, তাঁর রেলা থাকতেই পারে, কিন্তু রেলাচর্চার পাশে, সেই আত্মবিশ্বাস অর্জনের পথটুকুর কথাও স্মরণ করা হোক।
শাফিন আহমেদ বেঁচে থাকবেন চিরদিন আমাদের কানে, আমাদের স্মৃতিতে।
শব্দগুলো ফিরে ফিরে এসে যেন বিচারসভা বসায় মনের মধ্যে। কখনও কখনও আমাকে একান্তে দোষীর কাঠগড়ায় দাঁড় করায়, আমায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়।
সাম্প্রতিক প্যারিস-অলিম্পিকের একটি খবরে আবার মানুষ কানাঘুষো শুরু করেছে। অলিম্পিকের সঙ্গে সঙ্গে আরেকটা জিনিসও এবার ‘ফিরেছে’, তা হল কন্ডোম। অলিম্পিক আর কন্ডোম? সত্যিই তাই।
খেলা ও রাজনীতির শিকড় যদি মাটির গভীরে কোথাও গিঁট বাঁধা হয়ে থাকেই তবে ইজরায়েল ও প্যালেস্তাইনের অলিম্পিক মঞ্চে করমর্দন প্রত্যাহারও তো একপ্রকার রাজনৈতিক স্টান্স– যা নেওয়ার সম্পূর্ণ অধিকার আছে ক্রীড়া প্রশাসকের।
পুরো বিষয়টাই আদতে গিয়ে ঠেকছে মেয়েদের নিজের এজেন্সি পাওয়া নিয়ে, যে দাবি পিতৃতন্ত্রের বিলকুল না-পসন্দ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved