Robbar

Sangbad Pratidin

সস্তায় ‘সাংস্কৃতিক’ হতে চাওয়া পণ্ডিতদের সুন্দরম্‌ পড়তে বারণ করেছিলেন সুভো ঠাকুর

হাতে করে পুথির পাত না উল্টে পায়ে করে পৃথিবীর পাতা ওল্টানোর দম্ভ ছিল সুভো ঠাকুর। ছেলেবেলা থেকেই তিনি ‘ছাপাখানার ছারপোকা’। সুভো ঠাকুরের মৃত্যুদিনে ‘সুন্দরম্‌’ পত্রিকাকে ফিরে দেখা।

→

যে বছর উত্তমকুমার পেয়েছিল বাঙালি, পেয়েছিল ‘উল্টোরথ’কেও

১৯৫২ সাল, স্বাধীনতা-দেশভাগের পরের বাংলায়, যখন টকিজ আস্তে আস্তে হয়ে উঠছে বাঙালির স্বপ্নের ভাষ্য, তখন ‘উল্টোরথ’-এর আত্মপ্রকাশ, মনোজ দত্ত-র হাত ধরে।

→

সহজ লাবণ্যের পুতুল রথের মেলা থেকে হারাচ্ছে?

এই বছর সোজারথ-উল্টোরথ মিলিয়ে শ্রেষ্ঠ শোনা কথা হল একজন ঘুগনি বিক্রেতার। থিকথিক করছে ভিড়। নানা বয়সের নারীপুরুষ দাঁড়িয়ে।

→

জীবনে থমকে যাওয়াকে আমাদের দেশ অগৌরবের মনে করেনি

ধানের গাছ যখন রোদবৃষ্টির সঙ্গে সংগ্রাম করে বাড়তে থাকে, সেও যেমন সুন্দর, মাঠের দিন শেষ করে ঘরে আসার দিন আরম্ভ হয় যখন, সেই ফসলের রূপ হয়তো সুন্দরতর। সেই ফসলের মধ্যে ধানখেতের রোদবৃষ্টির ইতিহাস নিবিড়ভাবে নিস্তব্ধ হয়ে থাকে। সেই নিস্তব্ধতা অগৌরবের নয়।

→

উত্তরের গলি, হলুদ ট্যাক্সি ও উস্তাদ আমজাদ আলি খান

আজ যদি এই ধরনের একটা মিউজিক ভিডিও করতে হত, তাহলে আর দু’-পুরুষ নয়, কাজটা তিন পুরুষ নিয়ে করতে হত।

→

শুধু ফুটবল দিয়ে মেসিকে আর মাপা যাবে না

৯০ মিনিটের খেলায়, ৫৮ মিনিটে যখন তাকে তুলে নিলেন কোচ, মাত্র আধঘণ্টা খেলতে না পারার তিনি দুঃখে কাঁদলেন।

→

পথ-চলতি জনতা আর হকারদের বিপরীত শক্তি হিসেবে ভাবা অর্থহীন

অশোক ঘোষ মনে করতেন, ট্রাম আন্দোলন কলকাতার হকারদের একটি রাজনৈতিক চেতনা জুগিয়েছিল। এই আন্দোলন ছিল ছাত্র, শিক্ষক, কেরানি, হকার, আর উদ্বাস্তুদের লড়াই। আর ট্রাম-ডিপো মানেই হকার। এইসব দোকানেই আন্দোলনকারীদের আড্ডা বসত। দেশ-বিদেশের নানা ধরনের কথা আলোচনা হত। সকালে হয়তো কোনও এক চায়ের দোকানে জটলা পাকিয়ে খবরের কাগজ পড়া হত।

→

যে কলকাতায় নব মেঘদূত রচনা করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ

কলকাতার বর্ষা তাঁকে ছেলেবেলায় আশাহত করলেও বড়বেলায় অনেক কিছু দিয়েছে।

→

বাদল সরকার: একটি বৃত্তের নাম

‘বাদল পুজো’ কেমন হবে? বিশেষত এই শতবর্ষ কালে? তাঁর মূর্তি বানিয়ে তাঁকে মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করে ফুল বেলপাতা সহযোগে পুজো করা যাবে?

→