কোভিডকালের পরে অনেক সংস্থা তাদের কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার জন্য ইন্ধন দিচ্ছে। অফিসের ভাড়া, বিদ্যুৎ খরচ বাঁচছে প্রভূতভাবে। বেঁচে যাচ্ছে ‘আনপ্রোডাক্টিভ’ চা কফি-র খরচও।
ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ ও জাতপাতের বিভাজনকামী পরিচয়ের গণ্ডিতে আমাদের বেঁধে ফেলতে চায় ফ্যাসিবাদ, মে দিবসের শ্রমিকের ঐক্য তার বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় প্রতিবাদ। সামাজিক বিভেদ আর উগ্র জাতীয়তা যে দুটো ফ্যাসিবাদী ও স্বৈরাচারীর সবচেয়ে বড় ভরসার জায়গা, সেখানেই আঘাত হানে মে দিবস।
মূর্তি বানাবেন বলে বাড়ি ছেড়েছিলেন। গিয়ে পড়েছিলেন প্রদোষ দাশগুপ্তের হাতে। আর্ট কলেজ থেকে বরোদা, ফ্লোরেন্স থেকে কলাভবন– ঘুরে বেরিয়েছেন সুরের সন্ধানে। বন্ধু হিসেবে পেয়েছেন মল্লিকার্জুন মনসুর থেকে আলি আকবর খান কিংবা পি এল দেশপান্ডের মতো ব্যক্তিত্বকে। সুর, তাঁর শিল্প ও জীবন দু’য়ের সঙ্গেই জড়িয়ে গেছে ওতপ্রোতভাবে। শর্বরী রায়চৌধুরীর জীবন ও ভাস্কর্য নিয়ে তাঁর স্ত্রী অজন্তা রায়চৌধুরী এবং জ্যেষ্ঠ পুত্র সৌগত রায়চৌধুরীর সঙ্গে কথোপকথন।
তাঁর ছাত্রীবেলাতেই প্রদোষ দাশগুপ্ত তাঁকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন– প্রকৃতিকে শিক্ষার্থীর মতো নতজানু আবেগে চিনে নিতে। যে প্রকৃতি রং-রূপের আধার, রূপভেদের আবাদভূমি। সেই শিক্ষা আত্মস্থ করে, ধাতুর শরীরে প্রকৃতির নৈঃশব্দ্যের ছন্দটি অনায়াসে ফুটিয়ে তুলেছিলেন উমাদি।
মীরা মুখোপাধ্যায় সবসময়ই এমন কিছু বলতে চান যা প্রকৃতি ও জীবনসম্পৃক্ত। মূলত মানব চরিত্রই তাঁর অবধানের বিষয়। নিসর্গ, লোককথা, পুরাণ– সবকিছুকেই তিনি ভাস্কর্যের বিষয় করে তুলতে পারেন।
বৈভব ১৪ বছরে আইপিএলের মতো ক্রিকেট লিগে মানিয়ে নিতে পারছে, শতরানে নজর নজির গড়ছে, কারণ, সে স্পেশাল। সবাই স্পেশাল হয় না। তাই বৈভবকে উপভোগ করুন, অন্ধ অনুকরণ না করে।
বড় পারফর্মার হব বলে বা বিখ্যাত হব বলে কিন্তু আমি গান গাই না। প্রতিদিন যদি একটু গান নিয়ে না বসতে পারি, গান নিয়ে ভাবতে না পারি, তাহলে মনে হয় আমি একদিন শ্বাস-প্রশ্বাস নিলাম না, খেলাম না।
রবীন্দ্রনাথের আসল রূপটা তাহলে কী? নীরদবাবুর ধারণায় তাঁর যে রূপ এসেছে সেটা দ্বিধাবিভক্ত। এক দিক আত্মসমাহিত রবীন্দ্রনাথের। অন্যদিক আত্মঘাতী রবীন্দ্রনাথের।
১৯২৫ সালের ‘প্লেজার গার্ডেন’ থেকে ১৯৭৯ সালে হিচককের শেষ অসমাপ্ত ছবি ‘দ্য শর্ট নাইট’ অবধি হিচকক সমানে দেখাতে চান আমাদের চারিদিকের যে চেনা পৃথিবীর নিশ্চয়তা, তা আমাদের নিজেদের তৈরি করা এক সান্ত্বনার জগৎ। এই জগৎ পলকা।
একের পর এক আসামি জেল থেকে ছাড়া পাচ্ছেন, তাঁদের পরানো হচ্ছে মালা। সম্বর্ধনাও দেওয়া হচ্ছে। দেশের পক্ষে এ অত্যন্ত লজ্জার।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved