E-Robbar
এখানে ‘অথৈ’ বাংলা সিনেমা বানানোর একটা নতুন ভাষা দেখিয়েছে, যেটা সিরিয়াল সিরিয়াল সিনেমাও নয়, আবার সস্তা দক্ষিণী ছবির কপিও না, বরং একটা একশো ভাগ নিও-বাঙালি উদ্ভাবন।
দেবর্ষি ঘোষ ও
মা একপ্রকার জোর করেই দু’জনকে রাজি করিয়ে রেজিস্ট্রি করিয়ে বিয়ে দিল। সেদিন মাসিমণি খুব কেঁদেছিল মায়ের কাছে।
সোহিনী সরকার ও
বয়সের সঙ্গে সঙ্গে রাগ কমে গেছে, রাগ দেখানোর মানুষও।
অপু কিংবা লতা আমার অভিনয় করার ইচ্ছেকে প্রথম উসকেছিল। লিখছেন সোহিনী সরকার
আবির লাগানোর অপেক্ষা এখনও আছে, শুধু অন্য কারও জন্য। লিখছেন সোহিনী সরকার
চোখ বন্ধ করে দেখতে পাই হারানো, পুরনো দিন। লিখছেন সোহিনী সরকার
উত্তরবঙ্গ থেকে প্রথম কলকাতায় এসে কী ভাবতেন সোহিনী?