E-Robbar
’৮৩-র বিশ্বকাপে কপিল দেবের যে ১৭৫ রানের অতিমানবিক ইনিংস, সে ইনিংসের মাতৃভাষা একটিই। ক্রিকেটীয়। রবীন্দ্র জাডেজা সেই ভাষাটিকে অতি যত্নেই ধারণ করেছেন। মাতৃভাষার মতোই।
রোদ্দুর মিত্র ও
কে বলবে, এই বিরাট-রোহিতরাই ছ-মাস আগে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের মায়াবী রাত উপহার দিয়েছিলেন সমর্থকদের। সে মুহূর্তকে সমর্থকরা অনায়াসেই ভুলে গেলেন, অক্লেশে।
সুমন্ত চট্টোপাধ্যায় ও
পারথে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম হার। প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৫০ রান করেও, ২৯৫ রানে জয় ভারতের। সেই জয়ের নেপথ্যে বুমরার অসামান্য বোলিং, বিরাটের ত্রিশতম টেস্ট সেঞ্চুরি ছাপিয়ে আলোচনায় বছর বাইশের যশস্বীর দুরন্ত পারফরম্যান্স। ক্রিকেট ও ক্রিকেটের বাইরে তাঁর অনমনীয় লড়াই নিয়ে দু’-চার কথা।
অরিন্দম মুখোপাধ্যায় ও
সন্তানজন্মের সময় স্ত্রীর পাশে দাঁড়ানো কি একজন ক্রিকেটারের কর্তব্য না মানুষের?
সৌরাংশু ও
রোহিত শর্মাদের যুক্তি যে ক্রমশ অজুহাত হয়ে উঠছে না, তার কি গ্যারান্টি?
অর্পণ দাস ও
যে পথ আপনাকে এতদিন ছুটিয়ে মেরেছে, অপেক্ষার সেই হলদে সাইনবোর্ডগুলো ভুলবেন না সরফরাজ।
ব্যাট-বলের যুদ্ধ ছাপিয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে ক্রিকেট-যোদ্ধার জীবন সংগ্রাম, প্রতিকূলতার পাহাড় ভেঙে লক্ষ্যে পৌঁছনোর সংকল্প, প্রত্যাবর্তনে প্রমাণ করেছেন পন্থ।