Robbar

Team India

টেস্ট ক্রিকেট দু’দণ্ড শান্তি পেতে তাঁরই মুখোমুখি বসেছিল

বিদায় পুজারা। যে সময় বলা হচ্ছিল টেস্ট ক্রিকেটকে গিলে নেবে টি-টোয়েন্টি, যে সময় আইপিএলে কোটি কোটি টাকার নিলাম, সে সময়– সেই দুরন্ত ঘূর্ণির হু হু সময়ে, শুধুমাত্র টেস্ট ক্রিকেটে নিজেকে সঁপে দিয়েছিলেন চেতেশ্বর পুজারা। নিজেরই মুদ্রাদোষে আলাদা হয়েছিলেন। দ্রাবিড়ের সময়ে, দ্রাবিড় শুধু একক ছিলেন না। কিন্তু পুজারার সময়ে, টেস্ট ক্রিকেট দু’দণ্ড শান্তি পেতে তাঁরই মুখোমুখি বসেছিল নিশ্চিত।

→

টেস্ট ক্রিকেটে ড্রয়ের দিন মনে পড়ে মধ্যবিত্তরা ড্র করে চলেছেন রোজই

ওয়াশিংটন-জাদেজারা দিনের শেষে ওই মধ্যবিত্তের প্রতিনিধি। তাঁদের লড়াকু চওড়া ব্যাটে সাম্যের গান শোনা যায়। ড্র সেই সাম্যের সুর। যে সুরে জয়ের উদ্দামতা নেই, নেই হারের শ্মশান-নীরবতা।

→

শচীন-বিরাটরা আসেন-যান, ভারত থেকে যায়

শচীন নেই। বিরাট নেই। তো কী হয়েছে! যশস্বী আছেন। শুভমান আছেন। বোল্ড ইন্ডিয়া আছে। ভয়কে জয় করার মন্ত্রগুপ্তি তাঁদের নখদর্পণে!

→

মনকে শক্ত করো টেস্ট, রাজা আর ফিরবেন না

দেশের সফলতম চেজমাস্টারকে কেন বিদায় নিতে হবে শুষ্ক ইমেল-বার্তায়? কেন শতকোটি জনতার চোখের জলে আর্দ্র রাজপথ ধরে মিলিয়ে যাবে না কোহলির গর্বের ক্রিকেট-যাত্রা?

→

ভাঙা পেনসিলেও রূপকথা লেখা যায়, দেখিয়ে দিলেন বিরাট-রোহিত

কোহলি যদি অর্জুনের তীরের গতিতে ছুটে বেড়ান, তাহলে রোহিতের অস্ত্র যেন ভীমের গদা! দু’জনে একে-অপরের পরিপূরক। রোজ মার খেতে খেতে ক্লান্ত দেশবাসীকে জীবনযুদ্ধের মন্ত্র শেখান।

→

হিংসার পৃথিবী জয়ের বীজমন্ত্র জানে এই ‘টিম ইন্ডিয়া’

বৈপরীত্যে ভরা এই দুনিয়ায় পথ হারাবার সমস্ত প্রবন্ধন থাকলেও একসূত্রে বেঁধে বেঁধে থাকার ফলে এবং যে যার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করার কারণেই দীর্ঘস্থায়ী সাফল্যের মুখ দেখতে শুরু করেছে ভারতীয় দল।

→

সুনীল গাভাসকরের নাচ আনন্দনৃত্য নয়, বরং বিরোধহীন নতুন ভারতের সামনে পুরনো ভারতের প্রত্যাবর্তন

সুনীল যেন নেচে বুঝিয়ে দিলেন, তিনি দেশকে, দেশের ক্রিকেটকে ততটাই ভালোবাসেন, যতটা পন্থ-কোহলি-শর্মা।

→

কে কত ইংরেজি বলতে পারে, ক্রিকেটের তাতে কী যায় আসে?

’৮৩-র বিশ্বকাপে কপিল দেবের যে ১৭৫ রানের অতিমানবিক ইনিংস, সে ইনিংসের মাতৃভাষা একটিই। ক্রিকেটীয়। রবীন্দ্র জাডেজা সেই ভাষাটিকে অতি যত্নেই ধারণ করেছেন। মাতৃভাষার মতোই।

→

‘টিম ইন্ডিয়া’র সমর্থকরা আয়নায় মুখ দেখবেন?

কে বলবে, এই বিরাট-রোহিতরাই ছ-মাস আগে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের মায়াবী রাত উপহার দিয়েছিলেন সমর্থকদের। সে মুহূর্তকে সমর্থকরা অনায়াসেই ভুলে গেলেন, অক্লেশে।

→

দ্বিতীয় ইনিংস যে কারণে অদ্বিতীয়

পারথে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম হার। প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৫০ রান করেও, ২৯৫ রানে জয় ভারতের। সেই জয়ের নেপথ্যে বুমরার অসামান্য বোলিং, বিরাটের ত্রিশতম টেস্ট সেঞ্চুরি ছাপিয়ে আলোচনায় বছর বাইশের যশস্বীর দুরন্ত পারফরম্যান্স। ক্রিকেট ও ক্রিকেটের বাইরে তাঁর অনমনীয় লড়াই নিয়ে দু’-চার কথা।

→