Robbar

আমাগো জয়ার বরের ফিগারটা দ্যাখোনের মতো হইসে

পশ্চিমা সংস্কৃতি বাঙালির জীবনকে পুরোপুরি আচ্ছন্ন করেছে সম্প্রতি, এবং হালে পানি পেতে বেচারা হনুমানের লেজ ধরে দোদুল দুলেও পার পায়নি।

→

ভূতেরাও ঢিল ছোড়ে, মানুষও রেডি রাখে পাথরের স্টক

আজকাল অনেকেই ঐতিহ্যের নামে এমনকী, সতীদাহকেও ফিরিয়ে আনতে চাইছে।

→

ভয়ে ভ্যাবাচ্যাকা লোকেদের সংখ্যা আশ্চর্যরকম বৃদ্ধি পেল

তখনও একদল মানুষের হাতে পাথর তুলে আর একদল মানুষের মাথা তাক করে ছুড়তে বলা এত সহজ ছিল না।

→

প্রত্যেকেরই মনে হতে থাকে সে-ই অদৃশ্য ঘাতকের একমাত্র টার্গেট

ক’দিন যাবৎ মিনতি কাকিমা এবং দাসবাবুকে স্টোনম্যান ছায়ার মতো ফলো করায় এলাকা জুড়ে মৃত্যুভয় বেশ জাঁকিয়েই বসেছিল।

→

হাতের নাগালে একখানা জলজ্যান্ত বন্দুক চালানো লোকই ছিল সহায়

স্টোনম্যানের হাতেই সকলের অবধারিত মৃত্যু ইত্যাদি বিশ্বাস তখন প্রতিষ্ঠিত সত্যের ন্যায় আমাদের সম্পূর্ণ আচ্ছন্ন করে ফেলেছে।

→

ঝেঁটিয়ে বিদেয় কর

কৈশোরোত্তীর্ণ সদ্যবিধবাদের ঝেঁটিয়ে বিদেয় করাটা বাঙালি বাড়ির দস্তুর। লিখছেন অমিতাভ মালাকার

→

বাঙালি ভূত-পেতনিরাও ভারি শুচিবায়ুগ্রস্ত!

ঢেঁকি যখন স্বর্গে গিয়েও ধান ভানে, বাঙালি মহিলাদের প্রেতাত্মারাই বা সাফসুতরো থাকবেন না কেন? পড়ুন অমিতাভ মালাকারের কলমে।

→

তবু সে দেখিল কোন ডাইনোসর!

বাঙালি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মূলত প্রাণ বাঁচাতেই কুসংস্কার ত্যাগ করেছে। লিখছেন অমিতাভ মালাকার

→