Robbar

ধর্মমোহের রক্তাক্ত মুহূর্তে মনে পড়ে ডিরোজিওকে

নলিনীর কাছে বিদায় নেওয়ার প্রাক্কালে ফকির প্রতিশ্রুতি দিল ঘরে ফিরে এসে চিরদিনের জন্য ছেড়ে দেবে দস্যুবৃত্তি। পরে খুঁজে পাওয়া গেল দু’টি মৃতদেহ, একটি দস্যুসর্দারের আর তাকে আঁকড়ে পড়ে থাকা নলিনীর। সুজার সেনা কিন্তু সেই যুদ্ধে পরাজিত হল।

→

আমি বই পড়াতে আসিনি, কীভাবে পড়তে হয়, তা শেখাতে এসেছি

আমার একটা চরিত্রগত ত্রুটি আছে। আমি যাঁকে পড়তে যাই, বিশেষ করে যাঁর খ্যাতি-সিদ্ধি আছে, মনে করি, তাঁর সঙ্গে লড়াই-ঝগড়া করা আমার কাজ। অতএব আমি মনেই করি না, যাঁকে পড়ছি তিনি উজ্জ্বল লোক। ফলে সম্মুখ সমর। অনেক ভুলভাল কথাও ভাবব খাটো করতে গিয়ে, কিন্তু খাটো করবই।

→

শঙ্খ ঘোষ লিখেছিলেন, আমার প্রশ্নের জ্বালায় শিক্ষকরা সব অতিষ্ঠ!

এই বছরের ১৬ নভেম্বর, শিবাজী বন্দ্যোপাধ্যায়ের ৭০তম জন্মদিন। রইল বিশেষ সাক্ষাৎকার। আজ প্রথম পর্ব।

→

শব্দ ধরে ধরে রবীন্দ্রনাথকে আত্মস্থ করেছিলেন শঙ্খ ঘোষ

সম্পাদক শঙ্খ ঘোষকে নিয়ে এই শেষ কিস্তি। রইল শঙ্খ ঘোষের অদেখা কিছু ছবিও।

→

অন্যের বই তৈরি করতে তাঁর অদম্য উৎসাহ, নিজের বইয়ের প্রুফ দেখতেন না পারতপক্ষে

লেখকের সঙ্গে দ্বিরালাপ প্রকৃতপক্ষে পাঠকের সঙ্গেও কথাবার্তা।

→

সহজ পাঠের ‘বংশী সেন’ আসলে ‘বশী সেন’, দেখিয়েছিলেন শঙ্খ ঘোষ

রবীন্দ্রনাথ আমাদের নির্বুদ্ধিতায় এবং তাঁকে লঘুমূল্যায়নের প্রবণতা দেখে হাসেন হয়তো। শঙ্খ ঘোষের হাত ধরে এইভাবে পরিচয় হল বশী সেন মহাশয়ের সঙ্গে। চোখের সামনে তিনি পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হলেন।

→

অনিশ্চয়তার কারণেই কি রবীন্দ্রনাথের গানে ও পাণ্ডুলিপিতে এত পাঠান্তর?

রবীন্দ্রনাথের রচনার, বিশেষত তাঁর গান এবং কবিতার সংকলন-সম্পাদনার ক্ষেত্রে খুবই সতর্কতা প্রয়োজন।

→

শঙ্খ ঘোষ বলতেন, অদৃশ্যে কেউ একজন আছেন, যিনি লক্ষ রাখেন এবং মূল্যায়ন করেন প্রতিটি কাজের

রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টিভুবনের প্রতিটি অণুমুহূর্ত কীভাবে সযত্নে দেখতে হয়, তা অনুভব করা যায় শঙ্খ ঘোষের কাজের মধ্যে।

→

কোনও সংকলনই গ্রন্থনার পূর্ণচ্ছেদ হতে পারে না, ভাবতেন শঙ্খ ঘোষ

এক একটি এন্ট্রি লিখতে, প্রায় ৩০-৩২টি বই উপর্যুপরি ব্যবহার করতে হয়েছে স্যরকে।

→