রাগ আর উত্তেজনা বিবেচনাকে বধির করে দেয়। তখন ভাঙাকেই কেবল দেশের কাজ বলে মনে হয়। তারই বিপরীতে রবীন্দ্রনাথ দেশের মানুষদের জন্য গড়ার কাজের কথা বলেছিলেন।
কলকাতার বর্ষা তাঁকে ছেলেবেলায় আশাহত করলেও বড়বেলায় অনেক কিছু দিয়েছে।
বিশ্বভারতীর পল্লি-পুনর্গঠনের কাছে কেবল দেশের মানুষের কাছে নয় বিদেশের কাছেও হাত পেতেছেন। বিশ্বমানবের প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে চেয়েছেন যে!
শিক্ষাসত্রের শতবর্ষ উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাচিন্তাকে আরেকবার বুঝে নেওয়া জরুরি।
সৃজনশীল বিষয়ের দিকে ঝোঁক না দিয়ে কি সাহিত্যপাঠ সম্ভব?
শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথ যে সামাজিকতা তৈরি করতে চেয়েছিলেন তা শ্রীকে শ্রীময় বলেই গুরুত্ব দিত, দামি বস্তুকে শ্রীময় বলে ভাবত না।
‘গরম’ শব্দটি নানা অর্থে ব্যবহার করেছেন রবীন্দ্রনাথ।
ভাষা শিক্ষার প্রথম ভাগেই পড়ুয়াদের কাছে শ্রমের বিবরণে দেশটা যাতে বাস্তব হয়ে ওঠে সে চেষ্টাই করেছেন রবীন্দ্রনাথ।
হাল আমলের তরুণ কবিদের অগ্রজ কবিদের নামের সঙ্গে ‘দাদা’ লাগিয়ে ডাকার যোগ নেই। তাই রবিদা চলবে না।
রবিবাবুর গদ্য-পদ্য এক্কেবারে চারশো বিশ/ একটিও বই লেখেননি মহামতি সক্রেটিস।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved