রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে দেবেন্দ্রনাথ কিশোরবেলায় যে ব্যবহার করতেন তা দ্বারকানাথ সুলভ নয়, রামমোহন সুলভ।
আত্মসুখের স্নেহ জীর্ণ করে মা ও সন্তানের সম্পর্ককে, বিশ্বাস করতেন রবীন্দ্রনাথ।
জন্মদিনের নানা আয়োজন রবীন্দ্রনাথের মনে একরকম আত্মকৌতুকের জন্ম দিত।
এর অর্থ এই নয় যে, রবীন্দ্রনাথ ভোটের অধিকার হরণ করে জনগণকে স্বৈরতন্ত্র কিংবা রাজতন্ত্রের দিকে ঠেলে দিতে চাইছেন।
মানুষের মন কেবল যুক্তির ও বিশ্লেষণের বিষয় নয়, মনে করতেন রবীন্দ্রনাথ।
বুদ্ধদেব বসু তাঁর ‘আমার যৌবন’-এ কিংবা অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত তাঁর ‘কল্লোলযুগ’-এ তরুণ সাহিত্যমোদীদের যে আড্ডা দেওয়ার বিবরণ দিয়েছেন তেমন আড্ডা থেকে রবীন্দ্রনাথ দূরে থাকতেন।
নোবেল পুরস্কারের অর্থমূল্য নিজের প্রতিষ্ঠানের কাজে লাগাননি রবীন্দ্রনাথ– মূলধন হিসেবে জমা রেখেছিলেন গ্রামীণ সমবায় ব্যাঙ্কে, তাঁর পল্লিপ্রজারা সেই সুদের টাকার সুবিধে পেতেন।
‘ল্যাবরেটরি’র সোহিনীকে নির্মাণ করার সময় প্রান্তবেলায় কি রবীন্দ্রনাথ মনে রেখেছিলেন তাঁর তরুণবেলার বিলাতবাসিনীদের?
‘বাজে খরচ’ না করে অর্থ সামাজিক কাজে লাগালে কী হয়, তার প্রমাণ রবীন্দ্রনাথের কবিতায় আছে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved