মৃত্যু সম্পর্কে শ্রীরামকৃষ্ণ কী ভাবতেন, সে কথা নানা সময় বলে গিয়েছে নানা জনের সঙ্গে আলাপে-সংলাপে। আজ শ্রীরামকৃষ্ণর মৃত্যুবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্ধ শ্রীরামকৃষ্ণর মৃত্যুভাবনা নিয়েই।
১৮২৩ সালে তৈরি হয়েছিল শ্যামপুকুর স্ট্রিটের শ্যামপুকুর বাটি। পরবর্তীকালে, তা নানা ভাবে রূপান্তরিক হয়। এই বাড়ির সঙ্গে জড়িয়ে শ্রীরামকৃষ্ণ ভাবান্দোলন। চিকিৎসার জন্য ১৮৮৫ সালের এই ২ অক্টোবর তারিখে শ্রীরামকৃষ্ণকে আনা হয় শ্যামপুকুরের এক ভাড়াবাড়িতে।
শ্রীরামকৃষ্ণের সামাজিক গুরুত্ব সম্পর্কে নিশ্চিত হলেও ব্রাহ্ম রবীন্দ্রনাথের পক্ষে সেই কালী পূজারীকে ভক্তি প্রদর্শন সহজ নয়। এই দোলাচল স্পষ্ট অনেক আগে থেকেই।
রামকৃষ্ণ ওয়াজেদ আলি খানকে গুরু হিসেবে উপযুক্ত মনে করে, ইসলাম ধর্মের মূল মন্ত্র বা কলমা গ্রহণ করেন।
শ্রীরামকৃষ্ণর ১৮৯তম জন্মতিথি উপলক্ষে শ্রীরামকৃষ্ণের রাধাভাব চর্চা।
দূত বিনা বাক্য ব্যয়ে ডান হাত বাড়িয়ে সে রাজার থালা থেকে এক খাবলা ভাত তুলে মুখে পুরলো।
বোধিসত্ত্ব সেই জন্মে ব্রহ্মদত্তের জ্যেষ্ঠ পুত্র ব্রহ্মদত্ত-কুমার। তাঁর শীলাচার তো মৌলিক হবেই।
যে জাতকে রয়েছে জীবনসঞ্চারী মন্ত্রর কথা।
স্থানীয় মানুষ ‘তক্র’ আর ‘তর্ক’ শব্দদু’টির একটাই অপভ্রংশ বানিয়ে তাঁর নামকরণ করল ‘তক্ক পণ্ডিত’।
তিন প্রাণীর পারস্পরিক বোঝাপড়া আর গুরুজনকে অগ্রাধিকার দেওয়ার এই ধারা বৌদ্ধ সাহিত্যে ‘তিত্তির ব্রহ্মচর্য’ নামে পরিচিত।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved