মাঝরাতে ঘুম ভেঙে যায় হঠাৎ। জানলা দিয়ে তাকিয়ে দেখি, একটা অদ্ভুত একাকিত্বময় নখের মতো চাঁদ এসে হাজির।
আমি যদি এ জীবনে একজনও প্রকৃত নিরীক্ষামনস্ক নাগরিক মধ্যবিত্ত বাংলাভাষী সংগীতকার দেখে থাকি– তিনি প্রতুল মুখোপাধ্যায়। ওঁর চেয়ে নিরীক্ষামনস্ক কেউ কোনও দিনই আসেননি। ওঁর ধারে-কাছে আমি তো নেই, কেউ-ই নেই।
একটা চুমু বা ভালোবাসাকে সবসময় নরম করে দেয় আমাদের সমাজ। কিন্তু ভালোবাসার মধ্যেই তো থাকে না-মানার জোর, বদলে ফেলার স্পর্ধা– সেটা হারিয়ে যেতে দেওয়া অনুচিত।
সলিল চৌধুরী পা দিলেন জন্মশতবর্ষে। কবীর সুমনের দীর্ঘ সাক্ষাৎকারের একটি অংশ, এতদিন অপ্রকাশিত ছিল, এই দিনটির জন্যই। রোববার.ইন-এর পাঠকের কাছে, হয়তো এ এক অপ্রত্যাশিত উপহার।
চুনী গোস্বামীকে নিয়ে বিশেষ স্মৃতিচারণা।
আমি মনে করি, বাংলা ভাষায় খেয়াল রচনা, গাওয়া এবং শেখানো আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বময় কাজ।
সেই সময় মনে হয়েছিল গান লিখতে হবে। সুর করতে হবে। এবং খেয়াল যদি আমায় গাইতে হয়, বাংলাতেই গাইতে হবে।
খেয়ালের কোনও সংবিধান নেই, হ্যান্ডবুক নেই। দ্বিতীয় পর্ব।
স্বামী বিবেকানন্দ কিন্তু বাংলায় খেয়ালের পক্ষে ছিলেন। আশ্চর্য, আমরা স্বামী বিবেকানন্দর নাম মাঝে মাঝেই নিই, নানা অনুষঙ্গে, কিন্তু বাংলা ভাষায় খেয়ালের ব্যাপারে তাঁর যে বক্তব্য– সেটাকে আমরা বিশেষ গুরুত্ব দিই না।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved