Robbar

শালবনে মাতাল নীলকণ্ঠের যে গমনাগমন– তা আসলে শ্মশানের পরপারে বসে থাকা মানুষের

এই হলাহল পান করার অধিকার তো একমাত্র তাঁর। একমাত্র তিনিই, নীলকণ্ঠ বাগচি ওরফে ঋত্বিক ঘটক।

→

ঘাটশিলায় হঠাৎ বহুরূপী কালীর সঙ্গে দেখা না হলে ‘সুবর্ণরেখা’-র ওই দৃশ্য তৈরি হত না

‘মেঘে ঢাকা তারা’-তে নীতা জগদ্ধাত্রীর প্রতীক– কোমল, আশ্রয়দাত্রী। আর সেখানেই তাঁর মা একধরনের টেরিবল মাদার।

→

‘ময়নাতদন্ত’ নিয়ে উদ্বেল কলকাতায় বিদায় নিলেন উৎপলেন্দু

উৎপলেন্দু আমার দিকে তর্জনী-নির্দেশ করে বললেন যে, ‘আপনি এত বলেন, লেখেন, আমার ওপর তো কোনও দিন লেখেননি কিছু?’ আমি লজ্জিত হয়ে বলেছিলাম, ‘সবসময় তো সুযোগ পাওয়া যায় না।’

→

একবার সুন্দরের পানে চেয়ে, একবার বেদনার পানে

গুরু দত্তের সঙ্গে বাঙালির একটি নিজস্ব অন্তরসূত্র আছে। গুরু দত্তের প্রাথমিক শিল্পশিক্ষা তো উদয় শঙ্করের কাছে। ‘ইন্ডিয়ান কালচারাল সেন্টার’-এ, আলমোড়ায়। এবং সেখানে তিনি ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ সাহেবকেও পেয়েছিলেন।

→

নবান্ন নাটকে মন্বন্তরের মঞ্চায়ন শুধু নয়, ‘মাসিমা মালপো খামু’ও বিজন ভট্টাচার্যেরই কলম নিঃসৃত

দলীয় রাজনীতি সবসময় আনুগত্য দাবি করে, আর বিজন ভট্টাচার্য ছিলেন স্বাধীন মানুষ। বিজন এবং ঋত্বিক– দু’জনেই এক অর্থে জনতার শিল্পী। সেকথা জনতা বোঝেনি, যে দেবতা তাঁদের মধ্যে এসেছিলেন খালি পায়ে। আজ মৃত্যুর এতদিন পরে তাকে কি মাল্যভূষিত করা হবে?

→

এই পৃথিবী শুধুমাত্র সাহিত্যের জন্যই বেঁচে আছে, একথা শেষ মনে করিয়েছিলেন বুদ্ধদেব বসু

এরকম নির্মল রোম্যান্টিক যে ছয়ের দশকে থাকতে পারেন, এ আমরা ভাবতেও পারিনি। ৩০ নভেম্বর বুদ্ধদেব বসুর জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ লেখা।

→

ঋত্বিক ঘটকের কাছে ‘গান’ চলচ্চিত্রের ডেকরেশন ছিল না

সত্যজিৎ রায় যেভাবে গানকে দেখেছিলেন, তার বিপরীতধর্মী অবস্থানে ছিলেন ঋত্বিক ঘটক। আজ, ৪ নভেম্বর, ঋত্বিক ঘটকের ৯৮তম জন্মদিন।

→