Robbar

প্রায় নির্বাক গণেশ পাইন আড্ডা মারতেন বসন্ত কেবিনে

ওইরকম কম কথা বলা লোক, কী করে যে আড্ডা মারতেন, ভাবলেই অবাক লাগে!

→

আজাদ হিন্দ হোটেল আর সুব্রত মিত্রর বাড়ির মধ্যে মিল কোথায়?

১০. আজাদ হিন্দ হোটেল আর সুব্রত মিত্রর বাড়ির মধ্যে মিল কোথায়? উত্তর– এম. এফ হুসেনের ম্যুরাল। হুসেন বন্ধু ছিলেন সুব্রত মিত্রর। সুব্রতদার বাড়ি ছিল ল্যান্ডসডাউনে। মোটরভিকেলস-এর অফিসের কাছে। আমি যেহেতু থাকতাম টালিগঞ্জে, ফলে যাতায়াতের পথেই পড়ত ওঁর বাড়ি। নানা কারণে-অকারণে…

→

শান্তিনিকেতনের রাস্তায় রিকশা চালাতেন শর্বরী রায়চৌধুরী

কলাভবনের ক্লাস হোক, বাড়িতে হোক, লম্বা দাড়িতে সেই ফুল আলগোছে লেগে থাকত।

→

কলকাতার জন্মদিনে উত্তম-সুচিত্রার ছবি আঁকতে দেখেছি মকবুলকে

৩০০ বছরের ভুল জন্মদিনের কলকাতাকে উপলক্ষ করেই আমার একখানা ছবি তোলা হয়েছিল, তাও মকবুল ফিদা হুসেনের।

→

বিয়ের দিন রঞ্জা আর স্যমন্তককে দেখে মনে হচ্ছিল উনিশ শতকের পেইন্টিং করা পোর্ট্রেট

২৯ মার্চ রঞ্জাবতী সরকারের জন্মদিন। ‘ফ্রেমকাহিনি’ কলামে আজ তাঁর কথা।

→

আলো ক্রমে আসিতেছে ও আমার ছবি তোলার শুরু

‘অন্তর্জলী যাত্রা’র শুটিং দিয়ে শুরু হয়েছিল আমার ছবি তোলা।

→

মুম্বইয়ের অলৌকিক ভোর ও সাদাটে শার্ট পরা হুমা কুরেশির বন্ধুত্ব

হৃদয়পুরের মতোই হুমা কুরেশি যখন তত বিখ্যাত ছিলেন না, সেই সময়ের কথা। একটা ছবি। পড়ুন।

→

রণেন আয়ন দত্তর বাড়ি থেকে রাত দুটোয় ছবি নিয়ে বেপাত্তা হয়েছিলেন বসন্ত চৌধুরী

রণেন আয়ন দত্তর বাড়ি ছিল ভার্টিক্যাল। সিঁড়ি ও ঘরের একরকমের বন্ধুত্ব।

→

ইশকুল পার হইনি, রাধাপ্রসাদ গুপ্ত একটা ছোট্ট রামের পেগ তুলে দিয়েছিল হাতে

আমার বাবা বসন্ত চৌধুরীকে বলেছিল, তুমি মদ্যপানটা করো না, সেই জন্য আমিই দায়িত্বটা নিজের কাঁধে তুলে নিলাম।

→