নিজেকে কেন ‘রাবীন্দ্রিক’ আবরণে ঢেকে রাখলেন রবীন্দ্রনাথ অধিকাংশ সময়? সে কি গুরুদেবের গড়ে ওঠা ভাবমূর্তিকে বহন করার জন্য?
পড়ায়-লেখায়, মানুষের সঙ্গে মেশায় যে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, তাঁকে কি আমরা অনুসরণ করিনি?
অনেকেই পুরনো সময়ের নির্যাতনের ঘটনা সামাজিক মাধ্যমে ভাগ করে নিয়ে মানুষের মধ্যে ভয় তৈরি করার কাজে লিপ্ত।
বুদ্ধদেবের মনের মধ্যে একটি আস্ত গীতবিতান সব সময়ে সংরক্ষিত ছিল অব্যর্থ উদ্ধৃতির রঙের তাস নিয়ে। একেবারে ঠিক লাইনটি ঠিক সময় ও জায়গায়, অপূর্ব অর্জুনদক্ষতায়।
কবিতার জন্য সাহায্য চেয়ে কখনও খালি হাতে ফিরে আসতে হয়নি বুদ্ধদেবের কাছ থেকে।
পদক যাঁরা পাচ্ছেন, যাঁরা পাবেন, তাঁদের কুর্নিশ জানাতেই হয়। আর যাঁরা পেলেন না, তাঁদের হার্ডওয়ার্কটাও ফেলনা নয়। সেটাও ভীষণ রকম শিক্ষণীয় একটা ব্যাপার।
ঘৃণার পৃথিবীতে ভালোবাসাকে জয় করেছেন বিনেশ। চিরকালের মতো।
আশ্বিন ১৩৪৮ সংখ্যার (১৩শ বর্ষ, ১২শ সংখ্যা) প্রচ্ছদে শনিবারের চিঠির সিগনেচার মোরগ ছোট হয়ে নেমে এল শেষের মার্জিনে। বড় করে ছবি ছাপা হল রবীন্দ্রনাথের, পাশে আনতপদ্ম।
সেই সময় নতুন কোনও পত্রপত্রিকা বেরলেই রবীন্দ্রনাথের আশীর্বচন নিয়ে পত্রিকা সূচনা করার যে প্রচলিত রীতি ছিল, তার একেবারে বিপরীতে গিয়ে দেখা গেল, ‘পরিচয়’-এর প্রথম সংখ্যায় রবীন্দ্রনাথের কোনও লেখা কোথাওই নেই!
যে উন্মত্ত জনতার ঢেউ রবীন্দ্রনাথকে প্রয়াণের পর ভাসিয়ে নিয়ে গিয়েছিল, সেই ঢেউ হয়ে ওঠা জনতার অন্তর্গত মানুষগুলি কি জানতেন, তাঁদের এই মানুষটির প্রতি বিশ্বের মানুষের গভীর শ্রদ্ধার কথা! কয়েক মাস পড়ে, এই সংখ্যাটি কি হাতে নিয়ে দেখেছিলেন ভিড়ের মানুষেরা?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved