Robbar

রক্তক্ষয় করতে বাঙালি ছাত্রছাত্রীরা কোনওকালেই কোনও কার্পণ্য করেনি

আবু সাঈদ শহিদ হলেন। তিনি ছাত্র। তিনি প্রাণ দিতে পরোয়া করেননি। মেলে দিয়েছেন দু’হাতের ডানা।

→

যার কেউ নেই, তার মেঘ আছে

ছাদ, যা বাড়ির না আকাশের অংশ– এই তর্ক মানুষের পৃথিবীতে কোনও দিন মিটবে না। তবু, মানিকবাবুর এই শহরের বুকে একটা ছাদ চাই-ই চাই।

→

ম্যান্ডেলার নিজের দেশে কি তাঁকে নিয়ে হতাশা শুরু হয়েছে?

ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্কের ২০২২ সালের রিপোর্ট বলছে, সাউথ আফ্রিকার মোট সম্পত্তির প্রায় ৮০% কুক্ষিগত রয়েছে মোট জনসংখ্যার মাত্র ১০%-এর হাতে। এই সংখ্যালঘুদের অধিকাংশই নাকি শ্বেতাঙ্গ। তাহলে কি এখনও রয়ে গেছে বর্ণবৈষম্যের কঠিন ব্যামো?

→

কোনও বিধবার পুনর্বিবাহের সিদ্ধান্ত তিনি ছাড়া আর কেউই নিতে পারেন না

স্মৃৃতি যা পেয়েছেন, তা তিনি আইনত পেয়েছেন। কৌশলে হাতিয়ে নেননি!

→

পাঠ্যক্রমে পেরেন্টিং, অভিভাবকরা কি আগ্রহ দেখাবেন?

শুধুমাত্র পড়াশোনা নয়, মানসিক স্বাস্থ্য, তাদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস এবং জীবনযাত্রা– এই সমস্ত কিছুর দিশা পাওয়া যাবে এই বইগুলোতে। আজকের দিনে দাঁড়িয়ে আমাদের বাচ্চাদের সমস্যাও বদলে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।

→

ফিরে এল কলেজবেলার কমপ্লেক্স– নন্দিতা দাস আমার চেয়ে লম্বা নয়তো?

নন্দিতা নেমে এল একটা হলুদ টপ আর জিন্স পরে। ঋতুদা মুগ্ধ হয়ে একদৃষ্টে তাকিয়ে বলল, ‘বাহ্‌, এই তো আমার মল্লিকা।’ আমার দিকে ফিরে বলল, ‘দারুণ লাগছে না?’ মুখের ভাব, মনের উচ্ছ্বাস যতটা সম্ভব সংযত রেখে বললাম, তা তো বটেই।

→

যেখানে যন্ত্রমানবীর মন আছে, মন খারাপও আছে

যেন পৃথিবীর জন্মের ব্রাহ্মমুহূর্ত ঘোষণা করেন অঙ্কিতা এই কাহিনির শেষে, যেখানে এককোষী প্রাণী থেকে ধীরে ধীরে একটা গ্রহে জেগে ওঠে বুদ্ধিমান মানুষ, লক্ষ বছরের পরিশ্রমে ও অভিযোজনে।

→

সস্তায় ‘সাংস্কৃতিক’ হতে চাওয়া পণ্ডিতদের সুন্দরম্‌ পড়তে বারণ করেছিলেন সুভো ঠাকুর

হাতে করে পুথির পাত না উল্টে পায়ে করে পৃথিবীর পাতা ওল্টানোর দম্ভ ছিল সুভো ঠাকুর। ছেলেবেলা থেকেই তিনি ‘ছাপাখানার ছারপোকা’। সুভো ঠাকুরের মৃত্যুদিনে ‘সুন্দরম্‌’ পত্রিকাকে ফিরে দেখা।

→

যে বছর উত্তমকুমার পেয়েছিল বাঙালি, পেয়েছিল ‘উল্টোরথ’কেও

১৯৫২ সাল, স্বাধীনতা-দেশভাগের পরের বাংলায়, যখন টকিজ আস্তে আস্তে হয়ে উঠছে বাঙালির স্বপ্নের ভাষ্য, তখন ‘উল্টোরথ’-এর আত্মপ্রকাশ, মনোজ দত্ত-র হাত ধরে।

→

সহজ লাবণ্যের পুতুল রথের মেলা থেকে হারাচ্ছে?

এই বছর সোজারথ-উল্টোরথ মিলিয়ে শ্রেষ্ঠ শোনা কথা হল একজন ঘুগনি বিক্রেতার। থিকথিক করছে ভিড়। নানা বয়সের নারীপুরুষ দাঁড়িয়ে।

→