‘ল্যাবরেটরি’র সোহিনীকে নির্মাণ করার সময় প্রান্তবেলায় কি রবীন্দ্রনাথ মনে রেখেছিলেন তাঁর তরুণবেলার বিলাতবাসিনীদের?
‘বাজে খরচ’ না করে অর্থ সামাজিক কাজে লাগালে কী হয়, তার প্রমাণ রবীন্দ্রনাথের কবিতায় আছে।
দেশ ও নাগরিকত্ব বলতে কি তাহলে কেবল কতগুলি যান্ত্রিক লক্ষণকে বোঝায়?
বুদ্ধদেব বসু অভিযোগ করেছিলেন, রবীন্দ্রনাথ তেমন করে কলকাতাকে কোনওদিনই ভালোবাসতে পারেননি।
রবীন্দ্রনাথ বঙ্কিমচন্দ্র ও বিবেকানন্দের মতো মধুসূদন মুগ্ধ ছিলেন না।
রবীন্দ্রনাথ মনে করতেন শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা তাঁদেরই আছে যাঁরা মনের আদি-শিশুটিকে বাঁচিয়ে রেখেছেন।
বন্ধুত্বের পরিসরের বাইরে আলাদা করে প্রেমকে সুভদ্র, শুচিশীল হিসেবে দেখতে চাইতেন রবীন্দ্রনাথ।
রবীন্দ্রনাথ নানারকম– কখনও স্তবময় বিশ্বাসী, কখনও সময় হারা চপল– তাঁকে প্রাণ দিয়ে বোঝার চেষ্টা করেছিলেন সুকুমার।
মালবিকার মালার চাইতে সাধারণের চিত্তে জ্ঞানের আলোর বিকিরণই রবীন্দ্রনাথের কাছে শ্রেয় বলে মনে হয়েছিল।
কীভাবে রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য ধর্মকে ব্যবহার করে দাঙ্গা লাগাতে হয়, তার নিখুঁত ছবি রবীন্দ্রনাথের ‘ঘরে-বাইরে’।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved