চিঠি লিখে ২৫তম মধুচন্দ্রিমায় হানিমুন সুইটে যাওয়ার নেমতন্ন করেছিলাম বুদ্ধদেব গুহ ও ঋতু গুহকে।
পুজো সংখ্যায় না-বেরনো উপন্যাস বিক্রি হয় না, অন্তত পুজোর সময় তো হয়ই না, এই সংস্কার ভাঙতে পেরে বুদ্ধদেব গুহ খুব তৃপ্ত হয়েছিলেন।
মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের আরেকটি অতুলনীয় কাজ আমরা ছাপতে পেরেছিলাম– ‘হরবোলা’। সম্ভবত এই নামে মানবদা একটি পত্রিকা শুরু করেছিলেন। সেই পত্রিকার নির্বাচিত রচনা ছাপা হয়েছিল এই সংকলনে।
বুদ্ধদেব বসু-র বইটা করতে যা যা প্রয়োজন সবটা করতে রাজি ছিলাম। তাই অর্ডার গেল ফাউন্ড্রিতে, নতুন হরফ তৈরি হয়ে এল।
প্রফুল্ল রায়, তাঁর জীবন, লেখালিখি, চিঠিচাপাটি। দে’জ পাবলিশিংয়ের সঙ্গে বহুকালের সঙ্গ।
আজ কলেজ স্ট্রিটে বাংলা বইয়ের ব্যবসায় ডিসকাউন্ট দেওয়ার যে-চল সেটা বাবার হাত ধরেই কি না তা বলার মতো তথ্যপ্রমাণ হয়তো আমার হাতে নেই, কিন্তু বাবা যে এই কাজের শুরু দিকের একজন মানুষ, তা বললে নিশ্চয়ই অত্যুক্তি হবে না।
কলকাতায় আসার আগে ইলেকট্রিকের আলো-পাখাও দেখিনি, রাস্তায় ট্রাম দেখিনি, এত লোকও দেখিনি। কলেজ স্ট্রিটের মতো জায়গায়ও দেখিনি।
শুরুতে কিন্তু দে’জ-এর অতি পরিচিত লোগোটিও তৈরি হয়নি। তখনকার বইয়ের স্পাইনে অন্তত তিন রকমের লেটারিংয়ে “দে’জ” কথাটা লেখা হয়েছিল।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved