সত্যেন্দ্রকে দুই বাহুর মধ্যে জড়িয়ে ধরে সামান্য যেন কষ্ট করে হাসে জ্ঞানদা। সেই হাসির মধ্যে কোথাও কি আছে এতদিন পরে পাওয়ার উথলে-ওঠা আনন্দ?
বলেছিলেন দাদা কোন্ডকে। ডাবল মিনিংয়ের আড়ালে তিনি ঠুকতেন রাজনৈতিক, ব্যবসায়িক ও ধর্মীয় নির্লজ্জতাকে।
বাঁশরীর মৃত্যু, নিজে গুলি খেয়ে এলাকা থেকে পালিয়ে থাকাটা বিদ্যুতের কাছে পরাজয়।
ঠিকঠাক পরিবার থেকে বাছাই করা সুন্দরী বউ, এবং যথাসময়ে প্ল্যানড বাচ্চা নিয়ে নাকি ওদের কোনও চিন্তা কখনওই ছিল না।
আসলে খিচুড়ি এক নির্ঝঞ্ঝাট খাবার, যা বানাতে বেশি ঝক্কি সামলাতে হয় না, যার সঙ্গে ল্যাদের এক অবৈধ সম্পর্ক আছে।
কয়েক মিনিট পরেই দোতলা থেকে ‘পড়ে গেছে, পড়ে গেছে’ চিৎকার কানে এল।
লেখা ছাপানোর ও লেখা প্রকাশের সহজ-সুযোগের সুনিপুণ ব্যবহারকারীরা যদি নিজেদের সৃষ্টিরাশিকে খানিক বঙ্কিম-রবীন্দ্রনাথের পন্থায় সম্পাদনা করতেন তাহলে বাহুল্য কিছু কমত।
ভীমসেনের মাথা গেল ঘুরে। সে বোধিসত্ত্বকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করতে লাগল। বলল, তোমাকে আর আমার কী দরকার?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved