Robbar

কলাম

ছোট-বড় দুঃখ ও অপমান কীভাবে সামলাতেন রবীন্দ্রনাথ?

কখনও ব্যক্তি-মানুষের প্রতি সহিংস আচরণ করছেন না রবীন্দ্রনাথ।

→

এক হাজার দস্যুর লাশ আর রত্ন পেটিকা

কিন্তু রত্ন খেয়ে তো পেট ভরে না। একজন বললে, তুমি কিছু খাবার সংগ্রহ করে আনো। আমি পেটিকা পাহারা দিই।

→

পায়ে বেত মেরে নাচাতে হল অমিতাভ বচ্চনকে

হাঁটু কেটে রক্ত গড়াল, রুমাল বেঁধে ঘা লুকিয়ে রাখলেন অমিতাভ। ভয়ে কাউকে কিছু জানালেন না, পাছে কাজটা হাত থেকে চলে যায়।

→

কমরেড ব্রহ্মা তাহলে যেখানেই থাকুন, কুসুমডিহার ওপর নজর রেখেছেন

‘জনগণের শত্রুদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই।– কমরেড ব্রহ্মা।’ লিফলেটে পাওয়া গিয়েছে এমন লেখা।

→

সুপ্রিয়া-উত্তমের কন্যাসন্তান হলে নাম ভাবা হয়েছিল: ভ্রমর

দ্বিতীয় পর্বে এমন একটা কথা বললেন সুপ্রিয়া দেবী, কন্ট্রোল রুমে সকলে নড়েচড়ে বসল।

→

ধ্যানরত সারদা দেবীকে দেখে মনে জগদ্ধাত্রীই মনে হয়েছিল রামহৃদয় ঘোষালের

মা সারদার জীবনের সঙ্গে জগদ্ধাত্রী পূজার সম্পর্ক বহুকালের। রইল সেই ইতিহাস।

→

যে সুস্বাদু জিলিপি আর ফাফরার জন্যে দুরন্ত ষাঁড়ের পিছনেও ছোটা যায়

মুম্বইয়ের বড়ে মিয়াঁর ভেজা ফ্রাইয়ের রোল না খেয়ে কোনও মাংসপ্রেমী ইহলোক ত্যাগ করলে, তাকে ঈশ্বর কান ধরে ব্যাকলগ ক্লিয়ার করতে ফেরত পাঠাবে।

→