E-Robbar
অবশ্য দেশভাগের পরেকার পরিস্থিতিতে, একথা বললে ভুল হবে যে, স্কুল শিক্ষিকাদের সংসার ও চাকরির মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে অসুবিধা হত না। নরেন্দ্রনাথ মিত্রের গল্প ‘ছোটদিদিমণি’তে আমরা পড়ি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অশান্তির কথা।
অন্বেষা সেনগুপ্ত ও সীমন্তিনী মুখোপাধ্যায় ও সুপূর্ণা ব্যানার্জি ও
যে কোনও কুসংস্কারের মতোই পিছু ডাকার ভয়কে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতে পারে প্রেম। সে আহ্লাদে পিছু ডাকতে গর্বিত আর স্বচ্ছন্দই শুধু নয়, পিছু ডাক শোনার জন্যে ব্যাকুলও। এবং অনেক ক্ষেত্রেই প্রেম যেহেতু মৃত্যুকেও পরোয়া করেনি তাই জেঠিমা, কাকিমারা প্রেমকে ‘নিশির ডাক’ বলে টিটকিরিও কম দেয়নি।
সৌকর্য ঘোষাল ও
বাংলায় হাঁস শিল্প, সাহিত্য থেকে শুরু করে দামি কল, বই প্রকাশনা সংস্থার নাম– সর্বত্রগামী। হাঁসকে প্রতীক করে নিয়ে সবচেয়ে ভালো ব্রান্ড ডাকব্যাক। হাঁসের তৈলাক্ত পাখায় যেমন জল দাঁড়ায় না, রেনকোটও তেমন জল প্রতিরোধ করে। অপূর্ব মিল। সবচেয়ে মজার হল ডাকব্যাকের লোগোতে কোনও হাঁসের ছবি নেই।
পার্থ দাশগুপ্ত ও
দেশের সফলতম চেজমাস্টারকে কেন বিদায় নিতে হবে শুষ্ক ইমেল-বার্তায়? কেন শতকোটি জনতার চোখের জলে আর্দ্র রাজপথ ধরে মিলিয়ে যাবে না কোহলির গর্বের ক্রিকেট-যাত্রা?
অরিঞ্জয় বোস ও
কেউ কেউ বলছে, মুখে যতই গাল দেন বিদ্যাসাগর, তিনিও লুকিয়ে পড়েছেন অঘোর ঘোষের ড্রেনের পাঁচালী। আর মাইকেল নাকি বলেছেন, বিউটিফুলি ডার্টি!
রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় ও
এই ছবিগুলি তমসাচ্ছন্ন, রূপকার্থে এবং আক্ষরিক অর্থেও। নেতিবাদ, হতাশাবাদ, নৈতিক স্খলনের গল্প ছবিগুলিকে যেমন আঁধারাচ্ছন্ন করে দিয়েছে, সেরকমই, ছবিগুলির ভিস্যুয়াল স্টাইলেও চড়া আলোর পাশে ঘন অন্ধকার একটা বুনোট তৈরি করে। তাঁরা এই গোত্রের ছবিগুলির একটি নাম দিলেন– film noir– অর্থাৎ, তমসাচ্ছন্ন ছবি।
অনিন্দ্য সেনগুপ্ত ও
দেখা হয়েছিল হরিণখোলাতে মেঘলাদিনে সবুজ পাটের খেতে, আজ থেকে অর্ধ-শতাধিক বছর আগে। অদ্ভুত সে দেখা। উনি জিজ্ঞেস করেছিলেন, কেমন হচ্ছে তোমাদের আউটডোরের কাজকর্ম? বলেছিলাম, খুব একটা ভালো না।
সমীর মণ্ডল ও