Robbar

কলাম

প্রকাশের স্বাধীনতার আমলে সোভিয়েত থেকে হারিয়ে গেল চুটকি বা হাস্যরস

য়তো এখন আর সেসময় বা অবকাশ মানুষের নেই। গর্বাচ্যোভ্‌কে নিয়ে যাও বা দু’-একটি চুটকি এককালে শোনা গেছে, ইয়েল্‌ৎসিনকে নিয়ে একেবারেই শোনা যায়নি।

→

বঙ্গীয় সমাজে বোভেয়ার ‘সেকেন্ড সেক্স’-এর ভাবনার বিচ্ছুরণ কতটুকু?

কোথায় আমাদের সমাজে ‘সেকেন্ড সেক্স’ বইয়ের সেই পরমা, যার ভাবনার বিচ্ছুরণ তার একমাত্র সজ্জা, তার একমাত্র অলংকার, তার একমাত্র আলো, তার একমাত্র পরিচয় ও অভিজ্ঞান?

→

পত্রিকা পড়তে ছোটদের যেন কোনও অসুবিধে না হয়, খেয়াল রাখতেন নীরেনদা

ফ্লাশ কাট চলবে না। হুকুম। নীরেনদা বললেন, ‘প্রিন্টিং এরিয়া’ বলে একটা কথা আছে, ‘মার্জিন’ বলে একটা বস্তু আছে, সেটা তো মাথায় রাখো। ছোটদের পরীক্ষার খাতায় দেখো, যেখানে পরিষ্কার নির্দেশ দেওয়া থাকে, মার্জিন রেখে সুন্দর হাতের লেখার জন্য বাড়তি দু’ নম্বর। উনি ছোটদের মাস্টারমশাই, প্রকৃত শিক্ষক। তাদের কোনওরকম অসুবিধা কিছুতেই সহ্য করতেন না।

→

‘গাঁধী ভগোয়ান’ নাকি ‘বিরসা ভগোয়ানের পহেলা অবতার’

বিরসা ‘ভগোয়ান’ হতে পেরেছিলেন কেন? কারণ তার অনেক ‘পঢ়াই’ ছিল। মিশনারির ‘পঢ়াই’ ছিল, সাধুবাবাদের ‘পঢ়াই’ ছিল, গাবুঢ়াদের ‘পঢ়াই’ ছিল। এক একটা বই মানে এক একটা চোখ। ভগবানদের অনেক চোখ থাকে। ‘কিতাব’ হল মানুষের আসল সম্পদ।

→

একজন লেখক হিসেবে আমি কি তোমার মনোযোগের যোগ্য নই, অভিমান ভরা চিঠি লিখেছিলেন শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়

মশার হাত থেকে বাঁচতে শ্যামলদা ব্রহ্মপুরের বাড়ির বারান্দায় একটা বিশাল মশারি টাঙিয়ে তার মধ্যে টেবিল-চেয়ার পেতে লিখতে বসতেন। মশারির মধ্যে দুয়েকটা টুল-চেয়ারও থাকত। কেউ এলে হামাগুড়ি দিয়ে ঢুকে ভেতরে বসতে হত।

→

প্রেম-বিবাহের গড়পড়তা কল্পকাহিনি নয়, বাস্তবের লেডি ডাক্তাররা স্বাধীনতার নিজস্ব ছন্দ পেয়েছিলেন

১৯ শতকের শেষ ও ২০ শতকের শুরুর দিকে, শুধু ব্রিটিশ প্রশাসন নয়, ভারতীয় এলিট পুরুষেরাও এই পেশায় মহিলাদের আসা রীতিমতো সমর্থন করেন। অনুমান করা হত ভারতীয় মহিলারা পুরুষ ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা করাতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। ফলে আপাতদৃষ্টিতে অন্যান্য অনেক দেশের, বা এ-দেশেই অন্য অনেক পেশার তুলনায় এখানে মহিলাদের ডাক্তারি পড়া বা ডাক্তার হওয়ার পথটা অনেকটা সহজ ছিল।

→

হাতে লেখা বা ছাপা ‘প্রগতি’র ঠিকানাই ছিল বুদ্ধদেব বসুর পুরানা পল্টনের বাড়ি

বুদ্ধদেব বসু ঢাকা থেকে কলকাতা চলে যাওয়ার পরপর বাড়িটির মালিকানা পরিবর্তন হয়। বাড়িটি কিনে নেন কবি ও বিভাব পত্রিকার কর্ণধার সমরেন্দ্র সেনগুপ্তের পিতা বগলাপ্রসন্ন সেনগুপ্ত।

→

‘দ্য হেটফুল এইট– এখন ওয়েস্টার্ন যেরকম হতে পারত

তারান্তিনো আমাদের টিজ করছেন– যে দেখো দর্শক, এই নারী ভিক্টিম, কিন্তু সে রেসিস্ট– দর্শক, তুমি কি এর সঙ্গে আইডেন্টিফাই করবে?

→

দেবতার চেয়ে মানুষের বাহন হিসেবেই কুকুর বেশি জনপ্রিয়

কুকুর প্রভুভক্তির পরাকাষ্ঠা। সে পথ চেনায়, দুর্গম পথে সঙ্গ দেয়, যেমনটা দিয়েছিল মহাপ্রস্থানের পথে যুধিষ্ঠিরদের। তারপর মানুষের হাতে পড়ে সে মহাকাশেও পাড়ি দেয়।

→

জন্মগত দুর্দশা যাদের নিত্যসঙ্গী, ভাঙা আয়নায় ভাগ্যবদল তাদের কাছে বিলাসিতা

তাদের ঘরে আয়না ভেঙে গেলে ওমনিই ঝুলে থাকে। তারা তাতে মুখ দেখে, চুল বাঁধে, দাঁড়ি কামায়, ক্রিম মাখে আর কাঁচের ভাঙা ফাটলগুলো মিলে-জুলে ঘর করে ভাঙা দেওয়াল আর ফুটো চালের সঙ্গে।

→