ভারতের শিল্পজগতের শেষ ‘লেডি’ আপনি, আমাদের প্রিয়, লেডি রাণু মুখার্জি।
নিউ ক্যাথে রেস্তোরাঁ অ্যান্ড বার এ প্রপঞ্চময় পৃথিবীতে আজও অনেক কিছু। গড়ের মাঠের ঘ্রাণ। ইতিহাসের ঠাকুমার ঝুলি। ভূপেন হাজারিকার গান। নারীর ‘শক্তিরূপেন সংস্থিতা’-র মঞ্চ। সর্বোপরি, দেশাত্মবোধের তূর্যধ্বনি।
তারাপ্রণব ব্রহ্মচারীর মতো পরিব্রাজক সন্ন্যাসীকে পেয়ে বাংলাসাহিত্য আজ ধন্য। শুধু সাহিত্যিকই নন তিনি একজন সংগীত সাধকও। শৈশব থেকেই সংগীতবিদ্যার প্রতি ছিল তাঁর তীব্র আকর্ষণ। মাতাজিদের স্বর্গীয়সংগীত তিনি শুনতেন আগ্রহের সঙ্গে।
রামায়ণ গান করে মুসলমান শিল্পীরা, ছায়াপুতুলের খেলা দেখায়। এতে রামেরও কোনও অসুবিধা হয় না, ওদের ইসলামেরও কোনও ধর্মসংকট হয় না।
যে-গল্পগুলোর উপর ভিত্তি করে চারের দশক থেকে ওয়েস্টার্ন হলিউডের প্রায় প্রধান জঁর হয়ে ওঠে, সেই অনেক গল্পই কিন্তু নাগরিক পূর্বের শহরে বেড়ে ওঠা কল্পকথা। অর্থাৎ শহুরে মানুষদের সেই সুদূর জনপদের সরল অথচ নাটকীয় জীবন নিয়ে অতিরঞ্জিত কল্পনা।
টেলিফোন জরুরি পরিষেবা, রাত-দিন চালু। তাই পালা করে দিনের তিনটি পর্যায়ে ডিউটি পড়ত মেয়েদের। প্রথম পর্যায় শুরু হত সকাল ৬টা থেকে, শেষ হত দুপুর দুটোয়; তার পরের পর্যায় ছিল দুপুর দুটো থেকে রাত ৯টা এবং শেষটি ছিল রাত ৯টা থেকে পরদিন সকাল ৬টা পর্যন্ত। বাঙালি পরিবারের বৌ-মেয়েরা রাতের ডিউটি দিতে যাচ্ছেন, সমাজ সহজে তা মেনে নিয়েছিল বলে মনে হয় না।
‘সাহস সঞ্চয় করুন, মহামান্য প্রেসিডেন্ট, ভেবে দেখুন আফগানিস্তানের ঘটনা, বন্ধ করুন এই ব্যাপক হত্যাকাণ্ড।’
প্লেগ এল মহামারী হয়ে। বিড়াল যেহেতু ইঁদুর মারে তাই তাকে বাঁচিয়ে রাখার প্রয়োজন পড়ল সুযোগ সন্ধানী মনুষ্যকুলের। হাঁফ ছেড়ে প্রাণে বাঁচল কালো বিড়ালরা সে যাত্রায়।
ছুটির দিনে তাই মৃণালিনী দেবী নিজের হাতে রেঁধে পুত্র-সহ আশ্রমের ছাত্রদের খাইয়ে তিনি পরিতৃপ্তি বোধ করতেন। শিক্ষাপ্রণালী ও পল্লি পুনর্গঠন নিয়ে রবীন্দ্রনাথের যে চিন্তা তথা পরীক্ষানিরীক্ষার বিপুল জাহাজ বয়ে চলছিল, তার হাল যাঁরা নিষ্ঠার সঙ্গে ধরে বসেছিলেন– বলা যায়, তাঁদের প্রধান ছিলেন আশ্রমলক্ষ্মী প্রতিমা।
‘ডাকনাম’ রিলিজ বাংলা ব্যান্ডের ইতিহাসে খুব স্পেশাল। সেই প্রথম তাজ বেঙ্গলের ক্রিস্টাল রুমে কোনও ব্যান্ডের অ্যালবাম বেরচ্ছে। কারা রিলিজ করছেন? মৃণাল সেন, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ও কঙ্কনা সেনশর্মা।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved