Robbar

কলাম

অক্টোবর বিপ্লবের উচ্ছ্বাস কোনও দেশে কমলে, অন্য দেশে বাড়তে থাকে

প্রতি বছর সরকার থেকে পূষ্পার্ঘ‌্য অর্পণ করা হত স্মৃতিসৌধের সামনে। এবারে সেই সুযোগ পেয়েছিল সাধারণ লোকে।

→

মহাবিশ্বের রহস্য নেমে এসেছিল যে টেবিলে

মানুষ চিরদিন নিজের মধ্যেই দ্বিখণ্ডিত। একদিকে শেষ সমস্ত প্রকৃতিকে হারিয়ে দিয়ে যেন নিজের চিরস্থায়ী বৈভবে প্রকাশিত। অন্যদিকে, সেই মানুষই মাটির কয়েক ফুট নিচে অন্ধকারে অন্ধভাবে ফিরে যাচ্ছে তার শেষ মূক আশ্রয়ে, যেখানে সে পচতে পচতে একদিন স্রেফ উবে যাবে। তাহলে অনন্ত বলে কিছু নেই? সবাই মৃত্যু পথের যাত্রী?

→

মধ্যবিত্ত সমাজে ঈশ্বরকে মানুষ রূপে দেখেছেন রামানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়

রামানন্দ বন্দোপাধ্যায় শিল্পী যতটা, তার চেয়ে কর্মী বেশি, সেটা ওঁর  নিজের কথা। কর্ম করতেই আনন্দ। উনি গৃহী-সন্ন্যাসী। রামানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায় আমার ছবি আঁকার গুরু নন, উনি আমার জীবন যাপনের পথপ্রদর্শক।

→

‘লেখা বড় হচ্ছে’ অভিযোগ আসায় খুদে হাতের লেখায় পাণ্ডুলিপি দিতেন প্রবোধবন্ধু অধিকারী

সুন্দর করে বড় হরফে লিখে পত্রিকায় লেখা পাঠাতেন। কিন্তু সম্পাদকরা লেখাটা অনেক বড় বলে প্রায়ই সে লেখা ফেরত দিয়ে দিতেন।

→

সেন ‘মায়েস্ত্রো’কে ভুলে বাঙালি দেখিয়েছে, সে আজও আত্মবিস্মৃত

সেন মানে, সঞ্জয় সেন। বাংলাকে দীর্ঘ সময় পর সন্তোষ ট্রফি জেতানো ‘সেনসেশনাল’ সেন! বাংলা ফুটবলের ‘এল মায়েস্ত্রো’ কিংবা সেন ‘মায়েস্ত্রো’!

→

রবীন্দ্রনাথের নোবেল প্রাপ্তির একশো বছর উদযাপন করেছিলাম দূরদর্শন কেন্দ্রে

২৫ বৈশাখের সময় যেমন অনেক সময়েই সঞ্চালক হিসেবে থেকেছি স্টুডিও-তে, কখনও জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি, কখনও রবীন্দ্র সদনের অনুষ্ঠান দেখানোর ফাঁকে ফাঁকে বলেছি রবীন্দ্রনাথের কথা, পড়েছি তাঁর রচনা থেকে, ঠিক সেই  ‘গ্র্যান্ড স্ট্যান্ড’ পদ্ধতিতে পুজোর বৈঠক সম্প্রচারিত হত।

→

গাছ আমাদের পূর্বপুরুষ, লেখার টেবিল বলেছিল হোসে সারামাগোকে

লেখার টেবিলের কথা শুনে আমার নোবেল এক্সেপ্টেন্স লেকচারে আমি এক অপ্রত্যাশিত অঘটন ঘটিয়েছি। বলেই চলেছি, বলেই চলেছি শুধু গাছের কথা!

→

‘অক্টোবর বিপ্লব দিবস’ আর পালিত হবে না, পালিত হবে বড়দিন– চোখের সামনে বদলে যাচ্ছিল সোভিয়েত

এবার রুশিদের দাবি সোভিয়েত ইউনিয়নকে অক্ষুণ্ণ, অটুট রাখার উদ্দেশ্যে ১৯৯১ সালের ১৯ থেকে ২১ আগস্ট কমিউনিস্টদের যে-অভ্যুত্থান ঘটেছিল, সেই উপলক্ষে ২১ আগস্ট ‘অভ্যুত্থান’ ব্যর্থ হওয়ার দিনটিকেই পালন করা হোক ‘জাতীয় উৎসব’ হিসেবে।

→

‘তারে জমিন পর’-এর সময় আমির খান শিল্পীর আচার-আচরণ বুঝতেই আমাকে ওঁর বাড়িতে রেখেছিলেন

আমিরের বাড়িতে একসঙ্গে খেতাম রাতের খাবার, দিনের খাবার শুটিং-এর লোকেশনে। খাওয়ার পাতে বাঙালিদের মতোই হাতের এঁটো শুকিয়ে যেত, কথা আর শেষ হত না।

→

দু’বছরের মধ্যে সংস্করণ না ফুরলে অন্য জায়গায় বই ছাপার চুক্তি ছিল শরদিন্দুর চিঠিতে

শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো লেখকেরা বই দেওয়ার আগেই সমস্ত চুক্তি ও আর্থিক বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে তবেই বই দিতেন। আমাদের সঙ্গেও তা-ই হয়েছিল। আমরা তাঁর প্রথম যে বইটা করলাম সেটা আগে ছিল একটি চিত্রনাট্য।

→