বিবিধ সিনেমাহলের বৈচিত্রেই ফুরিয়েছিল আটের দশক। নয়ের দশক থেকে সিনেমাহল, দর্শক বদলাতে শুরু করল।
বিয়েটা প্রথমে মেনে নিতে না পেরে নাসিমাদির এক ভাই কমিউনিস্ট পার্টি নেতাদের কাছে নিজের বোনকে বহিষ্কার করার আর্জি জানালে, এক কথায় বাতিল হয়ে যায় সেই আর্জি।
এই গানে নেই কোনও নান্দনিকতার বাধ্যবাধকতা, সাহিত্যমূল্যে পাশ করার দাবি, নেই কোনও উচ্চবিত্তের ভাবনাবিলাস।
মেসে সিনিয়র থাকলে, কাজখানা অনায়াসে জুনিয়রের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া যায়। ব্যাপারটা কর্তৃত্ববাদী এ নিয়ে সন্দেহ নেই। কী আর করা যাবে, গণতন্ত্রের ভিতরই তো রাজতন্ত্র ট্রোসান হর্স!
মৃত সন্তানকে কোলে নিয়ে অসহায় জননীর বোবা কান্না, এঁকেছিলেন রবীন্দ্রনাথ।
মৃত্যুর পরেও জীবন আছে, জেগে ওঠা আছে– একজন অভিনেতা তার অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তা বিশ্বাস করাতে চায়।
৯ অগাস্ট কেবলমাত্র কলকাতায় টেলিভিশন এল তা নয়, সমগ্র পূর্ব ভারতেও প্রথম টেলিভিশন এল। তা সম্প্রচার করা হয়েছিল ও বি ভ্যান থেকে।
উনিশ বছরের পাবলো নেরুদা অলীক আলোর তারার অক্ষরে আকাশ-টেবিল জুড়ে লেখে শুধু একটি লাইন: ‘টুনাইট আই ক্যান রাইট দ্য স্যাডেস্ট লাইনস্’।
দেখা এবং না-দেখা। দুই-ই পাশাপাশি। আমাদের জীবনের ঘোরতর বাস্তব, ওপেন সিক্রেট-ও।
এখনও কলকাতা তিলোত্তমা হতে পারে, কারণ মানুষ এখনও জেগে আছে, প্রতিবাদে, মিছিলে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved