Robbar

কলাম

ছবির অ্যালবাম ও তিতিবিরক্ত রবীন্দ্রনাথ

ধৈর্যের একেবারে চূড়ান্ত সীমায় এসে কবির মনে হয়েছে, ‘ছবিগুলি বুবা লুকিয়ে রেখেছে এই সন্দেহ বরাবর আমার মনে আছে। সে আমার মৃত্যুর অপেক্ষা করবে’ ইত্যাদি ইত্যাদি। তারও বছর তিনেক বাদে কিশোরীমোহনের প্রবল পরিশ্রমে ১৯৪০-এর পুজোর মুখে সেই ছবির অ্যালবাম ‘চিত্রলিপি’ প্রকাশ পেয়েছে।

→

সেমিস্টার কাছে এলে প্রকৃত মেস উড়ে যায়

সেমিস্টারের সামনে এসে মেস তার ঢিলেঢালা আলখাল্লা খুলে রাখত। যাকে বলে মালকোঁচা বেঁধে দৌড়ের মতো আমরা ম্যাট্রিক্সের পাতায় পাতায় চলতাম। ডালে ডালে এগিয়ে আসত সেমিস্টার।

→

দূরদর্শনের জন্য প্রথম তথ্যচিত্র করা আসলে ছিল অ্যাডভেঞ্চার!

সরু সরু খাঁড়ির মধ্যে দিয়ে চলেছি জেলেদের নৌকো করে, ওরা আমাদের মুখোশ পরিয়ে দিয়েছে, মাথার পিছনে যেন আরেকটা মুখ, বাঘকে ভড়কি দেওয়ার ফন্দি, বাঘ কি আর অত বোকা, ঘাড় মটকানোর হলে লাফিয়ে আসতেই পারে নৌকোয়।

→

রবীন্দ্রনাথ কি সত্যিই সরকারি আর্টস্কুলের এগজিবিশনে ছবির নাম দিয়েছিলেন?

ক্যাটালগে মুদ্রিত ২৬২টা রবীন্দ্রছবির নাম দেখতে গিয়ে প্রায় চমকে উঠতে হয়! এমন শিরোনাম রবি ঠাকুরের কলম থেকে বেরিয়ে আসা অসম্ভবের শামিল!

→

পদ্মজা নাইডু নাকি ইলা মিত্রের নাম শুনলে ‘দ্য লেডি’ বলে আঁতকে উঠতেন

আমি যখন মস্কোয় ছিলাম, সেই সময় ইলাদি মস্কোয় এসেছিলেন, কিন্তু তখন তাঁর সঙ্গে আমার দেখা হয়নি, উনি এসেছিলেন আরও কয়েকজন কমরেডের সঙ্গে মস্কোর পার্টি-স্কুলে মাস ছয়েকের জন্য মার্কসবাদ-লেলিনবাদের একটি শিক্ষাশিবিরে যোগ দিতে। উনি যে এখানে এসেছেন, তা দেশেও অনেকেই জানে না। সংবাদটা গোপনীয়।

→

শঙ্করলাল ভট্টাচার্য শিল্পীদের মনের গভীরে প্রবেশপথ বাতলেছিলেন, তৈরি করেছিলেন ‘বারোয়ারি ডায়রি’

দু’-চার দিন পর ডায়েরি ফিরে আসলে দলের অফিস থেকে আর একজন নিতে পারত। কখনও মিটিঙের আগে পরে কেউ অফিসে বসেই ডায়েরি লিখত বা অন্যদের লেখা নিঃশব্দে পড়ত। কখনও বা অলস ডায়েরি অনেক দিন পড়ে থাকত অফিসে।

→

যে অপরাধবোধ লেখার টেবিলে টেনে এনেছিল শক্তি চট্টোপাধ্যায়কে

পদ্য লেখার পর সমস্ত কায়িক শক্তি নিংড়ে দিয়ে শক্তি চট্টোপাধ্যায় শক্তির মড়া হয়ে মাথা এলিয়ে দেন অকাতরে লেখার টেবিলেই। আজ শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিন।

→

কয়েকটি প্রেসের গল্প

বই না কিনেও হাত দেওয়া যাবে বইয়ে খুশিমতো? পড়া যাবে এখানে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই? এই নতুনরকমের অভ্যর্থনায় দিশেহারা হয়ে যাই আমরা, সময় পেলেই তাই চলে যাই একবার সিগনেটে। বলেছিলেন শঙ্খ ঘোষ।

→

থিয়েটারের লড়াকু ছেলেমেয়েদের চোখে স্বপ্ন হয়ে উঠেছিলেন ইরফান খান

সমিরা মখমলবাফ শতাব্দীর শুরুতেই কান চলচ্চিত্র উৎসবে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ডিজিটাল বিপ্লব বদলে দেবে সিনেমার ভবিষ্যতের খোলনলচে।

→

মেস আমাদের শিখিয়েছে, দেশ অনেক রকম

মেস কখনই স্বকল্পিত ধারণার বুদ্বুদে বাস করায় না। অনেকগুলো মানুষ, পাশাপাশি থাকে, নানা বাস্তবতা, নানা ধারণায় ঠোকাঠুকি লেগেই মেসের জীবন তৈরি।

→