Robbar

কলাম

সোভিয়েত শিক্ষায় নতুন মানুষ গড়ে তোলার ব্যাপারে একটা খামতি থেকে গিয়েছিল

মানুষকে বাধ্য করা এক কথা, আর তাকে সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলা বা তার মানসিকতা পাল্টানো আরেক কথা।

→

সৌমিত্রদার হাতে কাজ নেই, তাই পরিকল্পনাহীন পাড়া বেড়ানো হল আমাদের

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ছবি আঁকতেন ডায়েরির পাতায়। উনি নিয়মিত ডায়েরি লিখতেন এবং তাতেই ছবিও আঁকতেন। মূলত জলরং ব্যবহার করতেন আর পেন অ্যান্ড ইঙ্ক।

→

পুজো সংখ্যায় না-বেরনো উপন্যাস বই আকারে সুপারহিট

পুজো সংখ্যায় না-বেরনো উপন্যাস বিক্রি হয় না, অন্তত পুজোর সময় তো হয়ই না, এই সংস্কার ভাঙতে পেরে বুদ্ধদেব গুহ খুব তৃপ্ত হয়েছিলেন।

→

বিস্ফোরণ আর বিভেদের নো ম্যানস ল্যান্ডে দাঁড়িয়েছিলেন মহব্বত ম্যান

এক মুসলিম নায়কের প্রেমে আকুল সেসব দর্শক মুহূর্তে চিহ্নিত হয়ে যায়নি তখনও ‘লাভ জিহাদি’ হিসেবে। প্রেমের সঙ্গে লাভলোকসান না থাকুক, জিহাদ যে জুড়ে থাকেই, সেকথা তো সেই লোকটাই শেখাবে এরপর।

→

যাঁদের ‘ইমেজ’ ধরে রাখার ব্যাপার নেই, পার্টনার-ইন-ক্রাইম হয়ে ওঠার মজা আছে

আমবাগানে গজল-সম্রাজ্ঞীকে গোর দেওয়া হয়ে যাওয়ার পর, রাত জেগে শাহিদ লেখেন ‘In Memory of Begum Akhtar’ নামে একটি কবিতা, যে কবিতাটা পরে উৎসর্গ করেছিলেন সেলিমকে। এর বেশ কয়েক বছর পর শাহিদের একটা কবিতার বই বের হয় ‘In Memory of Begum Akhtar’ নামে।

→

যে কোনও শহরের কথা বলার সময় আমরা কি নিজেদের শহরের কথাই বলি?

‘নাগরিক ইতিহাস’-এর জনজীবনে সাধারণ মানুষের প্রবল উপস্থিতি অগ্রাহ্য করা সম্ভব নয়। তাই পেশাদার সমাজ বিজ্ঞানী বা ইতিহাসবিদও গুরুত্ব দিয়ে পড়েন এই আলাপ-আলোচনা, স্মৃতিচারণা, বা সামাজিক-সাংস্কৃতিক বয়ানগুলিকে।

→

সচ্ছলতার বিনিময়ে দমবন্ধ করা এক স্বপ্নহীন, স্বাধীনতাহীন জীবন

গানটি তো তথাকথিত স্বচ্ছল এক জীবনযাপনের কথা বলে। কিন্তু স্বচ্ছলতার বিনিময়ে কী পাওয়া যায়? এক দমবন্ধ করা, স্বপ্নহীন, স্বাধীনতাহীন এক জীবন। যেখানে জীবনের স্পর্শ নেই।

→

রবীন্দ্রনাথের চিত্রপটে রং-তুলিতে সাজিয়ে তোলা ফুলেরা কেমন? কী নাম তাদের?

রবি ঠাকুরের ফুলের ছবির দিকে এক নজর তাকালে বোঝা যায় ইম্প্রেশনিস্ট শৈলীর তুলির আঁচড়ে আঁকা হয়েছে সেসব ছবি। ঘন অন্ধকারে পটে আলোকিত ফুলের উজ্জ্বল উপস্থিতি।

→

ফতুয়া ছেড়ে জামা পরতে হয়েছিল বলে খানিক বিরক্ত হয়েছিলেন দেবব্রত বিশ্বাস

দরজার সামনে শম্ভু মিত্র, রেকর্ডিং শেষ করে সবে ফ্লোর থেকে বেরিয়েছেন। গম্ভীর মানুষ, সাহস সঞ্চয় করে কাছে গিয়ে প্রণাম করি, মাথায় হাত রাখলেন। পাশে ছিল চৈতি ঘোষাল অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। ওর বাড়ির টিভিতে আমাকে দেখতে পায় তাই এই বিস্ময়, নিচু গলায় জানাল ডাকঘরের অমল।

→

পুজো এলেই ‘সর্বজনীন’ নতুবা নিঃসঙ্গ?

পাশের মানুষটিকে নিজের গ্রাসে টেনে নিয়ে তাকে গৌণ করে দেওয়া। এই যে একক মুখ্য মানুষ, সে কি আদতে রক্তকরবীর রাজার মতো ক্ষমতাবান তথাপি নিঃসঙ্গ নয়?

→