তরুণ কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর খুপরি ঘরে পাংশু লেখার টেবিলে কবিতাটি শেষ করে কলম বন্ধ করে। আপাতত খুব বেশি কি কিছু লেখার আছে তার? আর হয়তো না লিখলেও চলে, মনে হয় অনীশ কবির।
সোভিয়েত নাগরিকত্ব আমাদের সময়কার কোনও ভারতীয়েরই ছিল না– এমনকী, গোপেন চক্রবর্তীরও ছিল না। সেই সময়কার জীবিতদের মধ্যে একমাত্র একজনই– ওই জ্যাক লিট্টনই ছিলেন এর ব্যতিক্রম।
যেদিন দেওয়ালে হাতে আঁকা ছবি নড়ল সেদিন দু’হাত তুলে চিৎকার করে আনন্দে প্রায় ‘ইউরেকা’ বলে উঠলেন চণ্ডীদা।
সম্পর্কে হালকা ঘৃতাহুতি দেবে এই আগুন ছোঁয়া, এগিয়ে আসার ভঙ্গিটা চুম্বনের কিন্তু আসলে ছুতোটা সিগারেট ধরানোর– এইসব নানান উদ্দেশ্য-বিধেয়-সমাস-কারক।
মার্কোস ও তার সন্তান-সম্ভবা স্ত্রীর সঙ্গে কর্তারা যে ব্যবহার করেছিলেন, সেই অপমানও আমার পক্ষে ভোলা সম্ভব ছিল না।
আজ কলেজ স্ট্রিটে বাংলা বইয়ের ব্যবসায় ডিসকাউন্ট দেওয়ার যে-চল সেটা বাবার হাত ধরেই কি না তা বলার মতো তথ্যপ্রমাণ হয়তো আমার হাতে নেই, কিন্তু বাবা যে এই কাজের শুরু দিকের একজন মানুষ, তা বললে নিশ্চয়ই অত্যুক্তি হবে না।
অভিভাবক-হীন বড় শহরে যুবদের মেসবাড়িতে বসবাস করার এক অন্য দিকও ছিল, যা অনেকের কাছেই আদর্শ ছাত্র-জীবন হিসেবে গণ্য হত না।
বিবিধ সিনেমাহলের বৈচিত্রেই ফুরিয়েছিল আটের দশক। নয়ের দশক থেকে সিনেমাহল, দর্শক বদলাতে শুরু করল।
বিয়েটা প্রথমে মেনে নিতে না পেরে নাসিমাদির এক ভাই কমিউনিস্ট পার্টি নেতাদের কাছে নিজের বোনকে বহিষ্কার করার আর্জি জানালে, এক কথায় বাতিল হয়ে যায় সেই আর্জি।
এই গানে নেই কোনও নান্দনিকতার বাধ্যবাধকতা, সাহিত্যমূল্যে পাশ করার দাবি, নেই কোনও উচ্চবিত্তের ভাবনাবিলাস।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved