‘জীবন মরণের সীমানা ছাড়ায়ে’ গানটি পরে আমার গলায় ডাব করেছিল মনোময়।
রবীন্দ্রনাথ আর রবীন্দ্র-সাহিত্যের প্রতি পাঠকের মন লাবণ্যের মতো। এই বিদায় নেয় বলেই থাকার মুহূর্তটুকু বন্ধনহীন গ্রন্থি হয়ে ওঠে।
‘ধুলোমাটি’, ‘ধানকানা’র লেখককে সেদিন চোখের সামনে দেখেছিলাম ট্র্যাজিক উপন্যাসের নায়ক হয়ে প্রবাসে অন্তিম দিন গুনতে।
বঙ্গীয় চলচ্চিত্র-মানসে যে ছবি রীতিমতো ‘কালচারাল শক’-এর কারণ হয়ে উঠল, সেই ‘বেদের মেয়ে জোসনা’ (অন্তর্ঘাত শুরু হয়েছিল বানান থেকেই)– তাও কিন্তু দিনের শেষে বাংলাদেশের মাল।
‘ব্ল্যাক-আউট’ বা ভিক্টোরিয়া কালো রং করে শহরবাসীকে আশ্বস্ত করা সম্ভব হয়নি। জাপানি আক্রমণের আশঙ্কা থাকলেও কলকাতা শহর তখন ধুঁকছে দুর্ভিক্ষ-পীড়িত হতদরিদ্র মানুষগুলোকে নিয়ে।
নিজেকে কেন ‘রাবীন্দ্রিক’ আবরণে ঢেকে রাখলেন রবীন্দ্রনাথ অধিকাংশ সময়? সে কি গুরুদেবের গড়ে ওঠা ভাবমূর্তিকে বহন করার জন্য?
‘ধুলোমাটি’ উপন্যাসটা অন্তত রুশ ভাষায় অনুবাদ হতেই পারত। কিন্তু নিজের প্রসঙ্গ উঠলে সব সময় ননীদা বলতেন– ওসব বাদ দাও।
কবি নবীনচন্দ্র সেন এক সময় নদীয়া জেলার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন। নদীয়া জেলার নানা মেলা ও উৎসবের নানা তথ্য তাঁর লেখা থেকে পাওয়া যায়।
ঋতুদা ফিসফিস করে বলল, ‘রাখিদির সঙ্গে বুঝেসুজে কথা বলবি।’ যাব্বাবা, শুটিংয়ের বাইরে কথা বলব কেন? আমার অত বলিউড প্রীতি নেই। আর রাখির আমি মেরেকেটে দুটো সিনেমা দেখেছি– ভালো লাগেনি।
এ বছর পুজোয় তেমন বিরাট কোনও পরিকল্পনা নেই আমার। দুটো মাত্র ঠাকুর গড়ব। ভবানীপুর ও বাঘাযতীনে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved