Robbar

কলাম

মরণোত্তর উত্তমকুমার হয়ে উঠলেন সি‌রিয়াল কিলার

আদ্যন্ত থ্রিলারে, হুইলচেয়ারে বসা সিরিয়াল কিলারের ভূমিকায় তাঁকে দেখে একটু হকচকিয়েই গিয়েছিল বাঙালি।

→

অভিনেতার বিপদ লুকিয়ে থাকে ‘লার্জার দ্যান লাইফ’ চরিত্রে

সিংহভাগ দর্শকের সঙ্গে সেই ‘লার্জার দ্যান লাইফ’ চরিত্রের পরিচয়ের ডাকপিওন ওই অভিনেতা, সেই প্রত্যাশা তাদের কথায়, অভিব্যক্তিতে ঝরে পড়ে।

→

ভবিষ্যতের ডিসটোপিয়া, যার মধ্যে আমরা বসবাস করছি এখনই

এআইকে ক্রমশ মানবেতর থেকে মানবসম ও মানবোত্তর করে তৈরি করছে আজ মানুষই। তাই কল্পনার এই বিশ্ব প্রায় আমাদের কাছাকাছিই এসে পড়েছে এখন।

→

যেখানে অহং সেখানেই কেবল মৃত্যুর হাত পড়ে

প্রত্যেক মানুষ জীবনের কর্মের দ্বারা সংসারকে কিছু-না-কিছু দান করে, সংসার সমস্তই গ্রহণ করে, রক্ষা করে। কিন্তু সেইসঙ্গে মানুষ যখন নিজের অহংটিকে চিরন্তন করে রাখতে যায়, সে চেষ্টা বৃথা হয়।

→

নিজের লেখা বই নিজের কাছেই ছিল না প্রীতীশের

প্রীতীশ নন্দী, একসময়কার ভারতের সবথেকে আলোচিত পত্রিকা ‘ইলাস্ট্রেটেড উইকলি’র সম্পাদক।

→

ছাত্রদের আন্দোলন হবে গঠনমূলক, মনে করতেন রবীন্দ্রনাথ

রাগ আর উত্তেজনা বিবেচনাকে বধির করে দেয়। তখন ভাঙাকেই কেবল দেশের কাজ বলে মনে হয়। তারই বিপরীতে রবীন্দ্রনাথ দেশের মানুষদের জন্য গড়ার কাজের কথা বলেছিলেন।

→

শেষমেশ মস্কো রওনা দিলাম একটি মাত্র সুটকেস সম্বল করে

আমার হাতে একখানা মাত্র সুটকেস দেখে ‘প্রগতি’র কর্মীরা হাসতে হাসতে জানতে চাইলেন আমিও আবার কোনও জিনিস ভুলে ফেলে রেখে এসেছি কি না।

→

তারাশঙ্করের লেখায় উল্লেখ রয়েছে অট্টহাস শক্তিপীঠের কথা

বীরভূমের লেখক-গবেষকেরা মনে করেন, বীরভূমের লাভপুরের কাছে দেবী ফুল্লরাতেই সেই পীঠের অধিষ্ঠান আবার বর্ধমানের গবেষকেরা দাবি করেন, ঈশানী নদীর বাঁকে বর্ধমানের দক্ষিণডিহিতেই দেবীর ওষ্ঠপাত ঘটেছিল। তবে ভক্তদের কাছে দুটিই সমান গুরুত্বপূর্ণ তীর্থক্ষেত্র এবং অলৌকিক শক্তি দুই জায়গাতেই বর্তমান।

→

ধারালো ‘কাটার’-এর জন্য সমরের নাম হয়ে গিয়েছিল ‘চাকু’

সমর চক্রবর্তীকে মোহনবাগানে সই করাতে তাঁর গ্রামের বাড়ি গিয়েছিলেন স্বয়ং চুনী গোস্বামী!

→

হাত দিয়ে বল সূর্যের আলো রুধিতে পারে কি কেউ?

তাক করা রাইফেলের সামনে দাঁড়িয়ে দুর্নিবার কণ্ঠে স্লোগান তোলেন সুব্বারাও, অকম্পিত গলা মেলান আর চারজন। রঙ্গামাটিয়া পাহাড়ের কাছাকাছি গ্রামের মানুষেরা শুনতে পেয়েছিলেন সে বজ্রনির্ঘোষ– বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক!

→