‘দিওয়ার’-এর এই সংলাপ যেন একই সঙ্গে এই মাতৃকল্পর পূর্ণতা, এবং বাঁকবদলের সূচক।
রবীন্দ্রনাথ অসুস্থ অবস্থায় তাঁর বক্তৃতার সংখ্যা কমিয়ে দিয়ে ছবি বিক্রির টাকা বিশ্বভারতীর স্বার্থে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলেন– কিন্তু প্রতিবন্ধক ছিল সেই পর্বের বিশ্ববাজারের মন্দা।
একটা একান্ত মানবিক গল্পই হতে পারে সার্থক কল্পবিজ্ঞান।
রবীন্দ্রনাথ অনুভব করেছেন, পরিপূর্ণতা আমাদের ছোট ছোট সংকীর্ণ চেষ্টার ওপর নির্ভর করে না।
ওইরকম কম কথা বলা লোক, কী করে যে আড্ডা মারতেন, ভাবলেই অবাক লাগে!
এর অর্থ এই নয় যে, রবীন্দ্রনাথ ভোটের অধিকার হরণ করে জনগণকে স্বৈরতন্ত্র কিংবা রাজতন্ত্রের দিকে ঠেলে দিতে চাইছেন।
আক্ষেপের বিষয়, মস্কোর অনুবাদ সাহিত্যের প্রকাশালয় তার দীর্ঘ অর্ধ শতাধিক বর্ষের ইতিহাসে রুশ ক্ল্যাসিকের অনুবাদ যতটুকু প্রকাশ করেছে, রুশ কবিতার অনুবাদ সেই তুলনায় প্রায় করেনি।
ভক্ত বৈজুকে বর দিয়েছিলেন শিব। সেই থেকে বৈদ্যনাথের আরেক নাম বৈজুনাথও।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved