সাজঘর আমায় সাজায়, তারপর সব ফেরত নিয়ে নেয়। সমুদ্রের মতো।
পঁচাত্তর থেকে দুই পঁচিশের স্মৃতির ধুলোয়, বন্ধ দোকানে জমে ওঠা সিনেমা হলের মতো বন্ধ হয়ে যাওয়া সিনেমা হলে জমে ওঠা শপিং মলের আড়ালে কিছু কিছু টিকিট প্রমাণ হিসেবে থেকেই যায়।
যে শুধু কবিতা লিখে, প্রবন্ধ লিখে, গল্প-উপন্যাস লিখে, ছবি এঁকে জীবন কাটাতে চায়– সে পারবে না কেন?
রবিবার সকালে পার্ক স্ট্রিটের ‘অ্যাসেম্বলি অব গড চার্চ’-এ যাওয়াটা অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল আমার।
উল্লেখ্য, বিষয় নগ্ন পুরুষ হলেও এরা বাস্তবের প্রত্যক্ষ আবেদন থেকে দূরে।
একদিকে অনেককে হারিয়েও আর একদিকে এককে পাওয়া যায়– এই কথাটি জানার সুযোগ আমাদের জীবনেই ঘটে।
লীলা মজুমদারের লেখা কল্পবিজ্ঞানের ছাঁচ কীরকম ছিল?
কলাভবনের ক্লাস হোক, বাড়িতে হোক, লম্বা দাড়িতে সেই ফুল আলগোছে লেগে থাকত।
বুদ্ধদেব বসু তাঁর ‘আমার যৌবন’-এ কিংবা অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত তাঁর ‘কল্লোলযুগ’-এ তরুণ সাহিত্যমোদীদের যে আড্ডা দেওয়ার বিবরণ দিয়েছেন তেমন আড্ডা থেকে রবীন্দ্রনাথ দূরে থাকতেন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved