Robbar

কলাম

রাজার প্রশ্ন শুনে দূত পেটে হাত রেখে বলে, ক্ষুধা আর তৃষ্ণা আমায় পাঠিয়েছে!

দূত বিনা বাক্য ব্যয়ে ডান হাত বাড়িয়ে সে রাজার থালা থেকে এক খাবলা ভাত তুলে মুখে পুরলো।

→

ইউনিটে একটা চাপা উত্তেজনা, কারণ মিঠুন চক্রবর্তীর আসার সময় হয়ে গিয়েছে

ঋতুদা যাকে ‘রীণাদি’ বলে ডাকে, কে জানত কোনও একদিন আমিও সেই নামেই ডাকার সুযোগ পাব মানুষটাকে।

→

জ্ঞানদা প্রথম মা হল একটি মৃত সন্তান প্রসব করে!

পুতুলের ঘরে কাদম্বরী আর রবি সংসার পেতেছে– ভালোবাসার ডলস হাউস!

→

ছায়ার মৃত্যুর খবর গেল শঙ্করের কাছে

শঙ্করের চোখ জলে ভরছে। ঠোঁট কাঁপছে।

→

সাধারণের সরণিতে না হাঁটলে অসাধারণ হতে পারতেন না উৎপল

সাধারণের কিছু থাক না থাক, একটা জিনিস প্রখর থাকে– আত্মসম্মান।

→

সুকুমার রায় যে অর্থে শিশু-কিশোরদের মনোরঞ্জন করতে পারতেন, রবীন্দ্রনাথ তা পারেননি

রবীন্দ্রনাথ নানারকম– কখনও স্তবময় বিশ্বাসী, কখনও সময় হারা চপল– তাঁকে প্রাণ দিয়ে বোঝার চেষ্টা করেছিলেন সুকুমার।

→

দিনের পর দিন, মাসের পর মাস বিচারসভা ফাঁকা, প্রজা সুখে রয়েছে না আস্থা হারাচ্ছে– রাজা বিচলিত

বোধিসত্ত্ব সেই জন্মে ব্রহ্মদত্তের জ্যেষ্ঠ পুত্র ব্রহ্মদত্ত-কুমার। তাঁর শীলাচার তো মৌলিক হবেই।

→

মনোজ তিওয়ারি চিরকালের ‘রংবাজ’, জার্সির হাতা তুলে ঔদ্ধত্যের দাদাগিরিতে বিশ্বাসী

ন্যাদাভোঁদা জীবন কোনওকালে পছন্দ ছিল না মনোজের। পারতেন না ‘জো হুজুর’-এর জীবন কাটাতে।

→