পোড়া ধ্বংসস্তূপে খুঁজে পাওয়া গেল হিবা কামাল সালেহ্ আবু নাদার লাশ। আর তাঁর কবিতার খাতাটিও।
আনন্দ আর গনাদারাই সেই সময়ের পাড়া মাতিয়ে রেখেছিল, অথবা নীরবে নিয়ে নিয়েছিল ভুবনের ভার।
ইয়াকুবু যেন কোনও মতেই ‘ফ্রি’ না থাকতে পারে, এটাই ছিল লক্ষ্য!
যাত্রাপালা দেখার সময় যখন আমি আলোর কারিগরকে দেখতাম ডিমার দিয়ে আলো-ছায়া তৈরি করতে, সে-ই আলোকেই আমি সঙ্গে নিয়ে চলছি।
প্যারিসের প্রদর্শনীতে শুভ্র পোশাকে রবীন্দ্রনাথ প্রবেশ করতেই দর্শকের মুখ থেকে একটা শব্দ যেন অজান্তে বেরিয়ে এসেছিল– ‘প্রোফেট’।
১৯৬৮ সালে ‘প্লেবয়’ পত্রিকা তাঁর একটি গল্প ছাপে। পত্রিকার তরফে তাঁকে জানানো হয়েছিল, উরসুলা নামটি না রেখে ‘U. K. Le Guin’ রাখা হচ্ছে। লেগুইন পরে বলেছিলেন, এত হাস্যকর এবং কুৎসিত ভাবনা দেখে তিনি তাজ্জব বনে গিয়েছিলেন।
দান আর ব্যয়ের পার্থক্যের কথা মনে করেছেন রবীন্দ্রনাথ।
৩০০ বছরের ভুল জন্মদিনের কলকাতাকে উপলক্ষ করেই আমার একখানা ছবি তোলা হয়েছিল, তাও মকবুল ফিদা হুসেনের।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved