আসলে প্রীতীশদা নিজে ‘হাজারো খোয়াইশে অ্যায়সি’-র সময়ের মানুষ। সেই সময়টাকে তিনি বয়ে বেরিয়েছেন আজীবন।
প্রীতীশদা বলতেন, আমি এই ‘লাভ’ (love) শব্দটাকে একেবারে পছন্দ করি না। আই লাইক ‘হেট’ অর ‘রেসপেক্ট’– এখন বুঝি, এটা বজায় রাখার জন্যই প্রীতীশদার এত পাগলামি! ‘এক্সট্রিমিস্ট’ যাকে বলে আর কী! ওঁর বিশ্বাস, পৃথিবী কালকেই শেষ হয়ে যাবে, যা করার আজকেই করতে হবে এবং তা হবে জীবনের শ্রেষ্ঠ কাজ।
১৯২৫ সালের মে মাসে ফরিদপুরে বঙ্গীয় প্রাদেশিক কনফারেন্সে সভাপতির ভাষণে চিত্তরঞ্জন দাশ ঘোষণা করলেন যে, সরকারের সঙ্গে সম্মানজনক সহযোগ করতে তিনি প্রস্তুত। নেতৃত্বের মোহ যখন মানুষকে আচ্ছন্ন করে তখন মহৎ মানুষের অবদান বা তাঁর থেকে দেশের আরও প্রাপ্তি আমরা বিস্মৃত হই না কি?
শ্রীরামকৃষ্ণও কী জানতেন না মাস্টারমশাই কী করতে চলেছেন ভবিষ্যতে? নইলে স্বামী শিবানন্দকে কেন তিনি নোট নেওয়া থেকে বিরত করে বলবেন– ও কাজের জন্য অন্য লোক ঠিক করা আছে।
রানাঘাটের পালচৌধুরী জমিদারদের বাঁধা-ময়রা ছিলেন ফুলিয়ার হারাধন ময়রা। একদিন জমিদারবাড়ির মিষ্টি তৈরি করতে বসেছেন হারাধন ময়রা, এই সময় তাঁর শিশুকন্যা কাঁদছিল, তার কান্না থামাতে হারাধন হাতের ছানা গোল্লা করে চিনির রসে ছেড়ে দিলে নতুন একপ্রকার মিষ্টান্ন প্রস্তুত হল।
আমাদের অজ গাঁদেশে কোনও চাটনি নেই। আমাদের আছে ভর্তা। ভর্তা আমরা প্রথম পাতে খাই, মাঝপাতে খাই এবং শেষপাতে তো খাই-ই, ভর্তা খাই যখন তখন।
শুধু দই দিয়ে বিচার করলে দক্ষিণ কলকাতাকে উত্তর কলকাতা ১০ গোল দেবে! শ্যামবাজার ছাড়িয়ে সিঁথি, বরানগর, ব্যারাকপুরের দিকে যত যাওয়া যায়, সেই পথেও চমৎকার সব মিষ্টির দোকান আছে। সেখানকার রসগোল্লা মোটেই ‘স্পঞ্জ’ নয়। এবং অরিজিনাল দই তৈরি হয় সেখানে– যাকে বলে ‘পয়োধি’!
আজ একটি প্রকৃত সঠিক সন্দেশের দাম, বাজারি আইসক্রিমের চেয়ে অনেক বেশি। এই দাম দিয়েও মধ্যবিত্ত বাঙালি আর সন্দেশ খেতে পারছে না। দিনে দিনে আরও বেশি করে সন্দেশের বাজার সামলাবে অ-বাঙালি ভোক্তার দল। ফলে সন্দেশের একটা জিনগত পরিবর্তন তৈরি হয়েছে বেশ কিছুটা সময় ধরেই।
প্রয়াত হয়েছেন ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। তাঁকে নিয়ে রইল একটি স্মরণলেখ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved