Robbar

লেটার বক্স

পাঠকের চিঠি: ইতি কলেজ স্ট্রিট এমন এক স্মৃতিকথা, যা প্রকাশকদের কাছে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে

প্রতি রবিবার, ‘ইতি কলেজ স্ট্রিট’ প্রকাশিত হয় রোববার.ইন-এ। কলেজ স্ট্রিট, পুরনো কলকাতা, লেখক-প্রকাশকের চিঠি, প্রকাশকের চোখে দুরন্ত এক প্রকাশনা গড়ে তোলার স্বপ্ন– সব মিলিয়ে এই কলাম যেন এক মায়াবি ট্রাম, যা লেখকদের বাড়ির সামনে দিয়ে যাতায়াত করছে অনবরত। পাঠক সেই ধারাবাহিক পড়েই লিখেছেন আন্তরিক এক চিঠি।

→

‘কাঠখোদাই’ গ্রন্থবদ্ধ হলেই নিয়ে আসব আমার পড়ার ঘরে

জয় গোস্বামী লেখালিখি থেকে স্বেচ্ছা-অবসর নিলেও, তাঁর এই এক টুকরো পাঠপ্রতিক্রিয়া পাঠকদের উত্তেজিত করে। পুরস্কৃত করে লেখককেও।

→

মিছিলে তোমার সঙ্গে দেখা হবে বলে…

অনন্ত মিছিলের মধ্যে দাঁড়িয়ে, জীবনানন্দ দাশের হাতে এই হাতচিঠি তুলে দেবেন বনলতা।

→

রবিকা, তোমাকে নতুন করে পেলুম

অপেক্ষার মর্ম যেন রোববার ডট ইন-এর জন্য নতুন করে বুঝতে পারি। যেন একটা মস্ত বাড়ির নানা মহলের মতোই ওরা পোর্টাল সাজিয়েছে। অনেকরকম রং ঠিকরে বেরোয় সেখানে।রবীন্দ্রনাথকে ইন্দিরা দেবী চৌধুরানীর চিঠি।

→

অজিত, তুমি লেখো বলেই তোমাকে রোববার.ইন পড়তে বলছি

সত্যবতী রাস্তায় নেমেছে। রাত দখল করতে। সে কথাও জানিয়েছে ব্যোমকেশ, অজিতকে এই চিঠিতেই।

→

বইমেলায় ওই দাউ দাউ আগুন বেশ কয়েক রাত আমাকে ঘুমোতে দেয়নি

বইমেলা থেকে বাবার প্রথম কিনে দেওয়া বই উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর ‘টুনটুনির বই’। এমন ভালো-মন্দের নানা স্মৃতি বইমেলাকে ঘিরে, তাই নিয়ে লিখছেন সুমেধা চট্টোপাধ্যায়।

→

খিস্তি যে শুধুই খিস্তি নয়, বুঝেছিলাম ‘খিস্তিমাত’ সংখ্যায়

ডিসেম্বরের ২৪ তারিখ ‘রোববার’ পত্রিকা ১৮ বছরে পা দিচ্ছে। সেই উপলক্ষে পাঠকের রোববার-পাঠের অভিজ্ঞতা। আজ ‘আঠেরো-পাঠেরও’, দ্বিতীয় লেখা। লিখছেন রাজর্ষি ধাড়া।

→

প্রতি ‘রোববার’-এ আমাদের যেন দেখা হয়

রোববার আমার বড় হওয়ার সাক্ষী, বুড়ো হওয়ারও। রোববার-এর ১৮-তে, রোববার পাঠের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিলেন শ্রীময় ভট্টাচার্য।

→

হে প্রিয় ‘রোববার’, এই অদ্ভুত আঁধারে তুমি কিন্তু তুমি থেকো

বাবার পত্রপত্রিকার বাক্স থেকে খুঁজে পেয়েছিলাম ‘রোববার’-এর পুরনো কিছু সংখ্যা। রোববার-এর ১৮ বছরে, রোববার পাঠ নিয়ে লিখেছেন রোদ্দুর মিত্র।

→

নামকরণের জন্য ‘রোববার’কে বেশি করে আপন করা যায়

কোনও সংখ্যাতেই প্রায় সরাসরি নাম উচ্চারণ করা থাকে না বলেই ‘রোববার’ পাঠককে টানে। রোববার-এর ১৮ বছরে, বড়-দিনে লিখছেন মিলন সিংহ।

→